সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Wednesday, July 2, 2025
  • Login
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
সময়ের দাবী
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
No Result
View All Result
সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Home জাতীয়

মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন

July 14, 2021
in জাতীয়
Reading Time: 1min read
A A
0
মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন
Share on FacebookShare on Twitter

কত দিন হয়ে গেল বুকভরে শ্বাস নিতে পারিনি। এক অবরুদ্ধ জীবনের মুখোমুখি মানুষ। সব সামাজিকতা ও আড্ডা থেকে নির্বাসিত হয়ে এক বিষাদগ্রস্ত জীবনের যন্ত্রণা ভোগ করছি। আমাদের সন্তানদের জীবন রক্ষার তাগিদে শিক্ষাঙ্গন বন্ধ। ঘরে থাকতে থাকতে তারাও বিষণ্ণ। অনেকে স্মার্টফোন নিয়ে নানা গেমে মগ্ন হয়ে পড়েছে গৃহবন্দী জীবনে। অনলাইন শিক্ষা জেনারেশনকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তার ফলাফলও আমরা এখনো ঠিকমতো জানি না।

অদৃশ্য শক্তি করোনার ভয়াবহতা জীবনের সব ছন্দ কেড়ে নিয়েছে। পৃথিবীর অসুখ কোথাও কোথাও সেরে উঠলেও এখনো বড় অংশের জন্য এক মূর্তিমান আতঙ্ক। একদিকে আকাশপথ খোলা থাকলে আরেক দিকে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ অদৃশ্য শক্তি পৃথিবীজুড়ে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা কোথাও স্তব্ধ করে দিয়েছে, কোথাও ওলটপালট করে দিয়েছে।

করোনার প্রথম ঢেউয়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালিসহ পশ্চিমা দুনিয়া লাশের ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। এমন মৃত্যু পৃথিবী কখনো দেখেনি আগে। এমন অসহায়ত্ব কখনো নামেনি পৃথিবীর বুকে। সেই ধ্বংসস্তূপ থেকে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, জার্মানি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। গতকাল পর্যন্ত নতুন করে কেউ এসব দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়নি। তারা তাদের জনগণকে টিকার আওতায় এনে এবং স্বাস্থবিধি অনুসরণে বাধ্য করিয়ে এ বিপদ থেকে উদ্ধার করেছে। আমাদের পাশের দেশ ভারতে করোনার মহাপ্রলয় ঘটে গেছে। তা-ও ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আসছে। করোনার ভয়ংকর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ভারতকে তছনছ করে দিয়েছে। মৃত্যুর বিভীষিকা এতটাই ভয়ংকর হয়ে উঠেছিল যে সেখানে চিতার আগুন দিনরাত নেভেনি। শবদেহ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশেনা ও কার্যকর পদক্ষেপে জীবন-জীবিকার লড়াইয়ের সঙ্গে করোনার প্রথম ঢেউ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন। বাজেটে করোনার বরাদ্দ অনেকটাই দিয়েছিলেন। বলেছিলেন দেশের সব জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট গড়ে তুলতে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বারবার বিতর্কের মুখেই পতিত হয়নি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বারবার বিতর্কিত মন্তব্যের ঝড়ই তোলেননি, কিন্তু বাজেটের সেই বরাদ্দ পর্যন্ত খরচ করতে পারেননি। দক্ষতার সঙ্গে জেলা সদর হাসপাতালগুলোকে করোনা মোকাবিলায় প্রস্তুত করতে পারেননি। দেশের ৩৭টি জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট নেই। যেগুলোয় আছে নামমাত্র অপ্রতুল অকার্যকর বললেই চলে। জেলা সদর হাসপাতালগুলো চিকিৎসক সংকটেই ভুগছে না, টেকনিশিয়ান সংকটেও ভুগছে।

এমপিরা সংসদে কথা বলছেন, মন্ত্রীর দুয়ারে ছুটছেন কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সর্বশেষ বলেছেন, ‘সংক্রমণ দেখার দায়িত্ব আমার নয়, চিকিৎসা দেওয়ার দায়িত্ব’। কি বিস্ময়কর আজগুবি যুক্তিহীন অসার মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। কেবল চিকিৎসা দেওয়াই যদি দায়িত্ব হতো তাহলে তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ ও টিকাদান কর্মসূচি নিতেন না। সর্বশেষ কঠোর লকডাউনে দুই সপ্তাহ শেষে আবার বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের পর ২২ জুলাই পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের জন্য এক ভয়ংকর সময় এনে দিয়েছে। বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে এক দিনে ১৩ হাজারের বেশি সংক্রমণ ও ২ শতাধিক মানুষের মৃত্যুর সংবাদ মানুষকে ব্যথিত করেছে। আমাদের সহকর্মী মাছরাঙা টিভির বার্তাপ্রধান রেজোয়ানুল হক রাজার মায়ের মৃত্যুর শোক কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই পিতার লাশ কাঁধে নিতে হয়েছে।

সংবাদমাধ্যমে চোখ রাখলেই মানুষের বুকটা ভেঙে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেবল মৃত্যুর আর্তনাদ। সংক্রমণের যন্ত্রণা হাসপাতালে হাসপাতালে। সিট নেই, কেবিন নেই, আইসিইউ সংকট প্রবল। সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সবার শ্রদ্ধার মানুষ ও আপনজন অধ্যাপক আবদুর রশিদ হঠাৎই সেদিন চলে গেলেন। তাঁর একমাত্র পুত্র ব্যাংকার মনজুর মোরশেদ টিপুর সিলেটের বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দিল খোলা হৃদয়বান এই আদর্শ শিক্ষকের আরও দুই সন্তান শামছুন্নাহার পারভিন ও লুৎফুন নাহার জেসমিন প্রথিতযশা চিকিৎসক। আমার বিশ্ববিদ্যালয়বন্ধু রোহিঙ্গা শিবিরে কাজ করা নাসিমকে করোনা কেড়ে নিয়েছে। আপনজন সবার নাম বলতেও পারি না। সুনামগঞ্জের সামরিক শাসনবিরোধী ছাত্র  আন্দোলনের প্রথম কাতারের সাহসী নেতা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা ওয়াহিদুর রহমান সুফিয়ান করোনা আক্রান্ত হওয়া মাত্রই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন হাসপাতালে।

যে মানুষ মারা যাচ্ছে তার পরিবারে চলছে কান্না। যারা আক্রান্ত হচ্ছেন হাসপাতালে তাদের পরিবার-পরিজনদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। ১২ জুলাই পর্যন্ত দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৩৪ হাজার ৯৫৭ জন। মারা গেছেন ১৬ হাজার ৬৩৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৮১ হাজার ৫২১ জন। এর অনেকেই নানামুখী জটিলতায় ভুগছেন। এবার এমনিতেই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের আগ্রাসনে এক কঠিন দুঃসময়ের মধ্যে দেশ। এ সময় লকডাউনের সাত দিনের শিথিলতা কী ভয়ংকর পরিস্থিতি নিয়ে আসে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। শপিং মল, হাটবাজার, দোকানপাট খুলে দেওয়া হচ্ছে। বিবেচনা বোধ হারিয়ে আমরা দল বেঁধে শপিং মলে হুমড়ি খেয়ে পড়ব। গণপরিবহন, ট্রেন, লঞ্চ চলবে। আমরা বানের স্রোতের মতো নাড়ির টানে বাড়ির পথে ছুটব। অতীতে দাবিয়ে রাখা যায়নি। এবার তাই খুলে দিতে হয়েছে। রাজধানীতেই ১৯টি কোরবানির পশুর হাট বসবে। আমরা সেখানেও মহাউৎসাহে ঝাঁপিয়ে পড়ব। করোনার এই ভয়াবহ সময়ও মোটা গরুর নাম রাখা হয়েছে টাইগার, নবাব। চড়া দরে কিনে নিয়ে আমাদের সমাজে ইজ্জত বাড়াব। কতটা বিবেকহীন গ-মুর্খ হলে কোরবানির গরুর নাম রাখা হয় নায়ক শাকিব খান ও ডিপজলের নামে। এরা মানুষ?

এবারের করোনা গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের মানুষেরা করোনাকে কখনো আমলে নেয়নি। মাস্ক পরতে অনীহা বরাবর দেখিয়েছে। উপসর্গ নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছে তবু টেস্ট করাতে যায়নি। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করেনি। প্রথম দফায় অনেক টিকা জেলা পর্যায়ে নষ্ট হয়েছে। মানুষকে টানা যায়নি। এক ধরনের বেটাগিরি দেখানো আহম্মকের চরিত্র তারা উন্মোচিত করেছে। এবার ঈদের পর এ গণসফর শেষে করোনা পরিস্থিতি কতটা বিপজ্জনক পর্যায়ে যায়, কী ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনে তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমে বিশেষ করে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় করোনার ভয়াবহতা নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে ব্যাপক প্রচার চালাতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।

সংসদে প্রবীণ রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদ যথার্থই বলেছেন, এমপি জনপ্রতিনিধিরা সবাই যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী দুঃসময়ে মানুষের পাশে খাদ্য সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু ৬৪ জেলায় যে সচিবদের সমন্বয়কারী করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা কী করেছেন তার জবাব নেই। কতবার তারা ওইসব দায়িত্বপ্রাপ্ত জেলা সফর করেছেন তারও কোনো জবাবদিহি নেই। এমপি-মন্ত্রীরা হলে মানুষ সমালোচনায় তাদের নাস্তানাবুদ করত। কিন্তু সচিবদের বেলায় তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে যেমন মানুষ বোবা তেমনি গণমাধ্যম নীরব। প্রধানমন্ত্রীর এক মহাউদ্যোগ ছিল গৃহহীনদের জায়গাসহ ঘর দেওয়া। হাজার হাজার গৃহহীনকে ঘর দেওয়া হয়েছে। ৯ লাখ মানুষকে ঘর দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার। সেখানে দেখা যাচ্ছে অনেক জায়গায় এ গৃহগুলো ভেঙে পড়েছে। ত্রাণ আত্মসাতের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারদের বরখাস্তসহ জেলে পোরা হয়েছে। কিন্তু তাদের সঙ্গে থাকা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টিকিটিও স্পর্শ করা হয়নি।

সামরিক শাসন-উত্তর বাংলাদেশে মানুষ আজ নতুন করে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় আমলাতন্ত্রের তুঘলকি শাসন দেখছে। ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় দুই রুম, রান্নাঘরসহ একটি বাড়ি নির্মাণে পরিকল্পনা যারা নিয়েছেন তারা চাটুকারিতা করেছেন। অনেক জায়গায় ইট মালিকরা কম টাকায় ইট দিয়েছেন। তার পরও এমন অবস্থা। নির্মাণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্থানীয় প্রশাসনকে। সেখানে ঠিকাদারসহ লাভ আর ভাগাভাগি মিলে কাজের মান কী হয়েছে তা বোঝাই যাচ্ছে ভেঙে পড়া ঘর দেখে। টাকার অঙ্ক বাড়িয়ে ঘরের সংখ্যা কিছু কমিয়ে যদি জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করা হতো তাহলে তারা স্থানীয়ভাবে উদ্যোগ নিয়ে আরও কিছু টাকা তুলে দিতে পারতেন। এমনকি এমপিরা তাদের টিআর থেকেও বরাদ্দ দিতে পারতেন। আমলাতন্ত্রের হাতে পড়ে একেকটি মহান উদ্যোগ ম্লান হয়ে যাচ্ছে। আমলাদের জবাবদিহি করতে হয় না। চাটুকারিতা করে ক্ষমতা ভোগ করা যায়, জনপ্রতিনিধিদের জনগণের কাছে প্রতিনিয়ত জবাবদিহি করতে হয়। দলের কাছেও করতে হয়।

আওয়ামী লীগের মতো দলে এমন একজন লোক নেই যাকে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে সরিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী করা যায় এটা বিশ্বাস করা যায় না। দক্ষতার সঙ্গে অতি দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে ক্যারিশমাটিক নেতা দলে এখনো আছেন। প্রবীণ নেতাদের কথা বাদই দিলাম আওয়ামী লীগে মাহবুব-উল আলম হানিফ ও ১৯৯১ সাল থেকে টানা বিজয়ী মির্জা আজমের মতো দক্ষ নেতারা রয়েছেন। সংসদে না আনা দলের কর্মকান্ডে নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে জাহাঙ্গীর কবির নানক ও বাহাউদ্দিন নাছিমের মতো নেতাদেরও টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়ে আসা যায়।

১৯৯৬ শাসনামলে আওয়ামী লীগের প্রবীণ ও বাঘা বাঘা জাঁদরেল সব নেতা মন্ত্রী থাকার পরেও মন্ত্রিসভা রদবদল হয়েছে। ২০০৯ সালে ও ১৪ সালের সরকারেও রদবদল দেখেছি। এবারের সরকারে আমলাদের দাপটের কাছে দোসর হয়ে যাওয়া মন্ত্রীদের চিত্রপট রাজনৈতিক শক্তির জন্য বা জনগণের জন্য কখনই আনন্দদায়ক নয়। আওয়ামী লীগ নীতিনির্ধারণে কোন প্রেক্ষাপটে সরকার ও দলকে আলাদা করার এক্সপেরিমেন্ট করতে গেল জানি না। তবে বিগত কমিটিতে সাংগঠনিক পদ লাভ করা খালেদ মাহমুদ চৌধুরী ও এনামুল হক শামীমের দক্ষতার পরও কেন বাদ দেওয়া হলো তা বুঝতে অক্ষম। মন্ত্রী হিসেবে এরা দুজনই দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখাচ্ছেন। নেতৃত্ব তৈরি করার সঠিক সিদ্ধান্ত নিতেও যেন আওয়ামী লীগ কোথায় ছন্দ হারিয়েছে।

সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে অনেককে আনা হয়েছে যাদের কোনো পারফরম্যান্স নেই, সংগঠনে অতীত ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। সেখানে নাজমা আক্তার ও নুরজাহান মুক্তার মতো ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে এসে জায়গা করে নেওয়া কিছু মহিলাকে এ সংসদেও রাখা যেত। দলের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মন্ত্রী হিসেবে সফলতার সঙ্গে কাজ করলে মাহবুব-উল আলম হানিফরা কেন মন্ত্রিসভায় নেই- সে উত্তর মেলে না। বর্তমান মন্ত্রিসভায় প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, ডা. দীপু মনি ও ড. হাছান মাহমুদ আগেও মন্ত্রী ছিলেন। ড. আবদুর রাজ্জাক কৃষিতে অসাধারণ সাফল্যের নজির সৃষ্টি করেছেন করোনাকালেও। আমাদের অর্থনীতি, কৃষি প্রবাসী রেমিট্যান্স ও দেশের সৃজনশীল বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠীর ওপর নির্ভরশীল। এমনি অবস্থায় আওয়ামী লীগকে মন্ত্রিসভায় গতিশীলতা এনে আমলাতন্ত্রের লাগাম টেনে ধরতে এখন উদ্যোগ নেওয়া সময়ের দাবি। এ ক্ষেত্রে মন্ত্রিসভায় রদবদল বড় বেশি প্রয়োজন।

Share61Tweet38Share15
Previous Post

আজ থেকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু

Next Post

ঈদের পর ১৪ দিন সব অফিস-গণপরিবহন বন্ধ

Related Posts

১৮ জুলাই ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে
জাতীয়

১৮ জুলাই ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হবে

July 1, 2025
জুলাই কেবল আবেগ নয়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ডাক : প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয়

জুলাই কেবল আবেগ নয়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ডাক : প্রধান উপদেষ্টা

July 1, 2025
আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

June 30, 2025
সড়ক থেকে তুলে নেওয়া হবে মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি : পরিবেশ উপদেষ্টা
জাতীয়

সড়ক থেকে তুলে নেওয়া হবে মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি : পরিবেশ উপদেষ্টা

June 30, 2025
এনবিআর সংকট সমাধানে ৫ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি
জাতীয়

এনবিআর সংকট সমাধানে ৫ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি

June 30, 2025
আবু সাঈদ হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল
জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল

June 30, 2025
Next Post
আজ সর্বাত্মক লকডাউন বাড়বে কিনা সিদ্ধান্ত

ঈদের পর ১৪ দিন সব অফিস-গণপরিবহন বন্ধ

Recent News

নতুন স্যাটেলাইট ছবিতে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ভারী নির্মাণ যন্ত্র ও ক্রেন

নতুন স্যাটেলাইট ছবিতে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ভারী নির্মাণ যন্ত্র ও ক্রেন

July 1, 2025

Categories

  • Uncategorized
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • জাতীয়
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • সময়ের দাবী
  • সম্পাদকীয়

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Privacy & Policy
সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা