এ অধ্যাদেশ অনুযায়ী, ১৯ জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহতদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে। আহতদের শারীরিক অবস্থার ভিত্তিতে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।
এই ধরনের প্রতারণার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড এবং দুই লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। তবে কেউ যদি আর্থিক সহায়তা নিয়ে থাকেন, তাহলে তাকে নেওয়া অর্থের দ্বিগুণ পরিমাণ জরিমানা দিতে হবে।
পুনর্বাসনের অংশ হিসেবে শহীদ পরিবারের সদস্য ও আহত যোদ্ধাদের জন্য একাধিক সুবিধা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ, দক্ষতা অনুযায়ী প্রশিক্ষণ ও কাজের ব্যবস্থা, সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া, আত্মকর্মসংস্থানের সহায়তা এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সুবিধা।
অধ্যাদেশে স্পষ্ট বলা হয়েছে, প্রকৃত উপকারভোগীদের সুরক্ষা ও প্রতারণা ঠেকাতেই এসব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।