দুদক জানায়, মোয়াজ্জেম হোসেন এপিএস থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার করে তদবির বাণিজ্য, টেন্ডার বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের মাধ্যমে শত কোটি টাকা সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আরও যাচাই বাছাইয়ের স্বার্থে তার বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা ও এনআইডি ব্লক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি উপদেষ্টার এপিএস হিসেবে ‘ক্ষমতার অপব্যবহার করে তদবির ও টেন্ডার বাণিজ্যের মাধ্যমে শত কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন’।
জিজ্ঞাসাবাদ পর সাংবাদিকদের কাছে মোয়াজ্জেম দাবি করেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। একটি পক্ষ ছাত্রদের টার্গেট করে মিথ্যা ছড়াচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘দুদকের চিঠি পেয়ে আমি নিজে হাজির হয়েছি। আমার পদত্যাগ নিয়ে কিছু গণমাধ্যমে ভুল তথ্য প্রকাশ হয়েছে। আমি বিসিএস ভাইভার প্রস্তুতির জন্য ২৫ মার্চ পদত্যাগ করেছিলাম। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে আমাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে কিছু ভুল ছিল। আর দুর্নীতির অভিযোগ এসেছে পদত্যাগের পর।’