দেশটির বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বলছে, চুয়াত্তর বছর বয়সী ওই চিকিৎসকের বাড়ি থেকে এমন বেশ কিছু নথি উদ্ধার হয়েছে। পরে ওই চিকিৎসককে গ্রেফতার করে মামলা শুরু হয়েছে।
তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, চিকিৎসকের লালসার শিকার হতো বেশির ভাগ শিশুরাই। তার মধ্যে ছেলে এবং মেয়ে উভয়েই রয়েছে।
আসামিকে জেরা করে তদন্তকারীরা আরো জানতে পেরেছেন, হাসপাতালের ঘরে যখন একা থাকতো রোগীরা, তখনই তাদের লালসার শিকার বানাতেন ওই চিকিৎসক।
তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে রোগীদের শিকার বানিয়েছেন চিকিৎসক। যদিও আদালতে নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছেন অভিযুক্ত চিকিৎসক।
সংবাদ সংস্থা এপি জানিয়েছে, যদি দোষী সাব্যস্ত হন চিকিৎসক, তা হলে তার ২০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
তদন্তকারীরা আরো জানতে পেরেছেন, রোগীদের অচৈতন্য করে অভিযুক্ত চিকিৎসক তাদের ধর্ষণ করতেন। চিকিৎসকের বাড়ি থেকে ৩ লখেরও বেশি অশ্লীল ছবি এবং ভিডিও উদ্ধার হয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের।