রোববার দুপুরে তিনজনের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। এ নিয়ে গত বৃহস্পতিবারের ওই দুর্ঘটনায় চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো।
চালক আল আমিন ভোলা সদরের ভেদুরিয়ার উত্তর চর এলাকার মো. সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে। এছাড়া ইমরান হোসেন ভোলা সদরের ধনিয়া এলাকার মো. শাহাব উদ্দিনের ছেলে এবং রাসেল আমিন পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নিওপাড়া এলাকার আজগর আলী হাওলাদারের ছেলে। এছাড়া দুর্ঘটনার দিন গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জালিস মাহমুদ নামে এক যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার হয়েছিল। তিনি পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার বাসিন্দা। তিনি স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানিতে ভোলার বিক্রয় প্রতিনিধি (এসআর) হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
বরিশাল সদর নৌ-পুলিশের ওসি সনাতন চন্দ্র সরকার বলেন, আজ দুর্ঘটনাস্থলের কাছাকাছি স্থান থেকেই মরদেহ তিনটি উদ্ধার করা হয়েছে। এরপর সেগুলোর সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে পুলিশ। পরে তিনটি মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।