যে ছয়টি ব্যাংক এই সিদ্ধান্তের আওতায় পড়েছে, সেগুলো হলো— ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক।
আগের নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, ব্যাংকগুলোকে শুধু কৃষি, চলতি মূলধন, সিএমএসএমই (ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থনৈতিক সুবিধা), প্রণোদনা প্যাকেজ এবং নিজ ব্যাংকের এফডিআরের বিপরীতে বিনিয়োগ করতে হবে। বিনিয়োগপত্র এবং অন্যান্য পরোক্ষ বিনিয়োগ সুবিধাও শতভাগ নগদ মার্জিনের বিপরীতে হতে হবে। আর কোনো ধরনের বিনিয়োগ করা যাবে না। একইসাথে, ৫ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হবে।
এছাড়া, মেয়াদোত্তীর্ণ বা অতিরিক্ত বকেয়া স্থিতির ক্ষেত্রে শুধুমাত্র নগদ আদায়ের মাধ্যমে বিদ্যমান বিনিয়োগ সুবিধাগুলো নবায়ন করা যাবে, এবং কোনো ব্যাংক বা অন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ অধিগ্রহণ করা যাবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক এই সিদ্ধান্তটি নিয়েছে ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা উন্নত এবং আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য।