এএফপির রিপোর্ট অনুযায়ী, ট্রাম্প পুতিনকে ইউক্রেনে যুদ্ধের মাত্রা আরও না বাড়ানোর পরামর্শ দেন এবং ইউরোপে মার্কিন সেনার শক্তিশালী উপস্থিতির বিষয়টি তুলে ধরেন। তবে, তিনি সেনা উপস্থিতির বিষয়টি হুমকির আকারে উপস্থাপন করেছেন কিনা, তা স্পষ্ট নয়। দুই নেতা শিগগিরই ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান নিয়ে আলোচনা করবেন বলেও একে অপরকে আশ্বস্ত করেছেন।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনালাপে যোগ দেন। সেখানে ইলন মাস্কও ছিলেন, যা নিয়ে অনেক আলোচনার সৃষ্টি হয়।
রুশ সরকার ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ট্রাম্প সংঘাত নয়, শান্তি নিয়ে কথা বলছেন, যা রাশিয়ার জন্য ইতিবাচক।
ট্রাম্পের বড় ছেলে ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেছেন, যেখানে তিনি ও জেলেনস্কি পাশাপাশি দাঁড়িয়ে রয়েছেন। ছবির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, “৩৮ দিন পর আপনি আপনার নিয়মিত চাঁদার উৎস হারাতে চলেছেন।”