বুধবার (১৭ এপ্রিল) মেহেরপুরের মুজিবনগর আম্রকাননে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মুজিবনগরের উন্নয়নের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকে অম্লান করে রাখার জন্য মুজিবনগরকে আন্তর্জাতিক মানের করার জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনসাপেক্ষে দ্রুততম সময়ের মধ্যে মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহা উদ্দীন নাছিম, জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খাইরুজ্জামান (লিটন) ও ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর (লিপি) পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
পরে আম্রকাননে জাঁকজমকপূর্ণ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ পুলিশ, বিজিবি, আনছার, বিএনসিসি ও ছাত্রছাত্রীদের একাধিক দল কুজকাওয়াজ প্রদর্শন করে।
সকাল ১০টায় শেখ হাসিনা মঞ্চে শুরু হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভা। এতে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ।
আওয়ামী লীগের খুলনা বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, জনপ্রশাসন মন্ত্রী অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক হানিফ, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খাইরুজ্জামান (লিটন), ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর (লিপি) প্রমুখ।
সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মুজিবনগর স্মৃতিকেন্দ্রের মাঠে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আতশবাজি ও লেজার শো অনুষ্ঠিত হয়।