বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ঢাকার ধামরাই থেকে দগ্ধ অবস্থায় চারজনকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে নুরুল ইসলামের শরীরের ৪৮ শতাংশ, সুফিয়া বেগমের ৮০ শতাংশ, সোহাগ হোসেনের ৩৮ শতাংশ ও নিশরাত জাহান সাথীর ১৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। এরমধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ধামরাই ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ইনচার্জ সোহেল রানা বলেন, বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, লিকেজ থেকে তিন কক্ষের ফ্ল্যাটটিতে গ্যাস জমে ছিল। ভোরের দিকে রান্না করতে উঠে আগুন জ্বালাতেই সেই গ্যাস থেকে তিনটি কক্ষেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
ধামরাই থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) হুমায়ুন কবীর ঢাকা পোস্টকে বলেন, আগুনে দগ্ধ চারজনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।