সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এসব কথা বলেন।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘শুল্ক কমানোর পরও ওই চারটি পণ্যের দাম কেজিতে ৪০ টাকা কমার কথা। কিন্তু না কমে পণ্যগুলোর দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। পাইকারি পর্যায়ে প্রতিকেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩৪ টাকা দরে, যা এক সপ্তাহ আগে ১৩২ টাকায় বিক্রি হতো। এখন খুচরা বাজারে খোলা চিনির কেজি ১৪০ থেকে ১৪৫ এবং প্যাকেটজাত চিনি ১৪৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এখনো সেই দরে কিনতে হচ্ছে চিনি।’
বাজারের চিত্র তুলে ধরে রিজভী বলেন, ‘গত সপ্তাহে পাইকারিতে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৬১ টাকা, পাম অয়েল ১৩১ টাকা ও সুপার পাম অয়েল ১৩৪ টাকা দরে বিক্রি হলেও এখন সয়াবিন তেল ১৫৫ টাকা, পাম অয়েল ১৩৪ টাকা ও সুপার পাম অয়েল ১৩৭ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। আর খুচরা বাজারে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৭০ থেকে ১৭৩ এবং খোলা তেল ১৫৮ থেকে ১৬২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাম অয়েলের লিটার কিনতে হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা দরে। চালের দাম এক আনাও কমেনি, বরং বৃদ্ধি পেয়েছে। বাজারে প্রতি কেজি মিনিকেট চাল ৭৫ থেকে ৮০, মাঝারি চাল ৫৫ থেকে ৬৫ ও মোটা চালের কেজি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।’