মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সের বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে হাইওয়ে পুলিশের ‘সেবা সপ্তাহ-২০২৪’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
গণহত্যায় যারা যুক্ত ছিলেন তারাও আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে। তাদের কোনো তথ্য আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের কাছে এ ধরনের কোনো লিস্ট নেই। তবে আমরা সে সময় দেখেছি মাইলের পর মাইল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, নদীতে মরদেহ ভেসে আসছে। সেখানে যে গণহত্যা চালাতে আমরা দেখেছি সে সময় তাদের আর্মি দাঁড়ানো ছিল। তবে তারাই গণহত্যা করেছে কি না জানিনা। আন্তর্জাতিক আদালতে এটার বিচার চলছে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা দেখছি যুদ্ধ এতই তীব্র হয়েছে মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ এবং ওখানকার সরকারি কর্মকর্তা যারা ছিলেন কেউ অস্ত্র নিয়ে, কেউ অস্ত্র ছাড়া এ দেশে ঢুকে পড়েছে। আমাদের ধারণা কয়েকজন সেনাবাহিনীর সদস্যরাও এদেশে ঢুকে পড়েছিল তাদের জীবন রক্ষার জন্য। তারা কেউ যুদ্ধের জন্য ঢোকেনি। তাদের হাতে অস্ত্র ছিল। তাদের থেকে অস্ত্রগুলো নিয়ে বিজিবি তাদেরকে নিরাপদে রেখেছেন। যারা আহত ছিলেন তাদেরকে বিভিন্ন হাসপাতালে আমরা চিকিৎসা সেবা দিয়েছি।