রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে উপজেলার মধ্য নারিকেল বাড়িয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। উপজেলার নারিকেল বাড়িয়া গ্রামের ইউপি সদস্য আ. সোবাহান হাওলাদারের ছেলে কিশোর গ্যাং নেতৃত্বদানকারী তৌহিদুল ইসলাম এ হামলা চালায়।
মোস্তাফিজুর রহমান জাকির নারিকেল বাড়িয়া এলাকার মোতাহার হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর উপজেলার নুরুন্নাহার বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
মোস্তাফিজুর রহমান জাকির বলেন, রোববার সন্ধ্যার পরে অবসরপ্রাপ্ত এক শিক্ষককে এগিয়ে দিয়ে ফেরার পথে তৌহিদুল ইসলাম চান তার কিশোর গ্যাং নিয়ে পথরোধ করে। এরপর পেটে পিস্তল ঠেকিয়ে লাঠি ও হাতুরি নিয়ে মারধর শুরু করে চান, ফারুক, তুহিন, রাকিব, মোস্তাফিজ, খলিলুর রহমানসহ আরও কয়েকজন। পরে স্থানীয় লোকজন আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনায় মামলা তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করব।
রাজাপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। এখনো কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।