সেই চূড়ান্ত পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ বাফুফে ভবনে। ১২ একাডেমি চার গ্রুপে ভাগ হয়ে অংশ নেবে। প্রতি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল সেমিফাইনাল খেলবে। এরপর ফাইনাল। চূড়ান্ত পর্বের প্রতিটি দল ৫০ হাজার করে অর্থ পাবে। ফাইনালে বিজয়ী দল পাবে এক লাখ টাকা।
বাফুফে এই টুর্নামেন্টটি আয়োজন করছে ফিফার অর্থায়নে। অনুর্ধ্ব-১৫ বয়স ভিত্তিক এই টুর্নামেন্ট থেকে বাফুফের প্রত্যাশা আগামী দিনের তারকা খোঁজে বের করার। তবে অন্য বয়স ভিত্তিক টুর্নামেন্টের মতো এখানেও অভিযোগ উঠেছে। এই প্রসঙ্গে ফেডারেশনের সহ-সভাপতি ও ডেভলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান আতাউর রহমান ভূইয়া মানিক বলেন, ‘জন্ম নিবন্ধনের কাগজের ভিত্তিতেই আমরা এই টুর্নামেন্টে খেলোয়াড় অ্যালাউ করেছি। সরকারের কাগজের উপর আমাদের আস্থা রাখতে হবে।’
বাফুফে ভবনে এসেছিলেন চূড়ান্ত পর্বে অংশ নিতে যাওয়া কয়েকটি একাডেমীর কোচ-কর্মকর্তারা। তাদের মধ্য থেকে দুই-তিন জন বাফুফের এই উদ্যোগ প্রশংসা করে আগামীতে অনুর্ধ্ব ১৭, ১৮ তেও এই প্রতিযোগিতা আয়োজনের অনুরোধ জানান। তাদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে ডেভলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা আরো নিচ থেকে শুরু করা। এবার অ-১৫ টুর্নামেন্ট হয়েছে আগামীতে যেন ১০-১২ টুর্নামেন্ট করা যায় সেই চেষ্টা করছি। খুব অল্প বয়সেই আমরা বাচ্চাদের ফুটবলের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে চাই।’