ইংলিশদের বিপক্ষে টেস্ট শুরুর আগে পয়েন্ট তালিকায় দুইয়ে ছিল ভারত। তাদের পয়েন্ট শতাংশ ছিল ৫৪.১৬। নতুন চক্রের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে চারটি ম্যাচের মধ্যে দু’টিতে জিতেছিলেন রোহিতেরা। একটিতে হার এবং একটিতে ড্র ছিল। সঙ্গে অবশ্য স্লো ওভাররেটের কারণে কিছু পয়েন্ট কাটা গিয়েছিল তাদের।
ইংল্যান্ডের কাছে হারের পরে ভারতের পয়েন্ট শতাংশ হল ৪৩.৩৩। পাঁচ ম্যাচের মধ্যে তারা দু’টিতে জিতেছে এবং দু’টিতে হেরেছে। একটিতে ড্র করেছে। একইদিনে শামার জোসেফের কল্যাণে টেস্ট হেরেছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা অস্ট্রেলিয়া।
তবে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হারলেও শীর্ষে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। প্যাট কামিন্সদের পয়েন্টের শতাংশ অবশ্য কমেছে। ১০টি টেস্টের মধ্যে ছ’টি জিতেছে অজিরা। তিনটি ম্যাচ হেরেছেন। একটি ড্র হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার পয়েন্ট ৬৬। তাদের পয়েন্টের শতাংশ কমে হয়েছে ৫৫.০০।
তিন নম্বরে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকার পয়েন্টের শতাংশ ৫০.০০। চার নম্বরে থাকা নিউজিল্যান্ডের পয়েন্টের শতাংশও ৫০.০০। পাঁচ নম্বরে রয়েছে বাংলাদেশ। তাদের পয়েন্টের শতাংশও ৫০.০০। ভারতের পরে ছয় নম্বরে থাকা পাকিস্তানের পয়েন্টের শতাংশ ৩৬.৬৬।
পয়েন্ট তালিকায় এতদিন জায়াগ না পেলেও আজ তাতে নাম উঠে এসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ব্রিসবেনে জেতায় তালিকায় সাত নম্বরে উঠে এসেছে তারা। তাদের পয়েন্টের শতাংশ ৩৩.৩৩। আট নম্বরে রয়েছে ইংল্যান্ড। বেন স্টোকসদের পয়েন্টের শতাংশ এখন ২৯.১৬। শ্রীলঙ্কার পয়েন্টের শতাংশ ০.০০।
মূলত পয়েন্টের শতাংশের উপর নির্ভর করেই বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকার হিসাব হয়। সব দল সমানসংখ্যক টেস্ট খেলার সুযোগ পায় না বলে পয়েন্টের বদলে পয়েন্ট শতাংশের দিকেই আস্থা রাখছে আইসিসি।