শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, খোলা আটা হচ্ছে কেজিতে ৪৮ থেকে ৫০ টাকায়। আর প্যাকেট আটার বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। একইভাবে খোলা ময়দা ৬০ থেকে ৬৫ এবং প্যাকেট আটা ৬৫ থেকে ৭৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। যা কয়েক মাস আগে কেজিতে আরও ১০-১৫ টাকা কমে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
উত্তর মুগদার মুদি দোকানি মিঠু বলেন, অনেক দিন ধরেই দোকানে চিনি রাখি না। দাম এখন বেশি, লাভ কম। কাস্টমারের সাথে শুধু ঝামেলা হয়। তাই চিনি বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছি।
চিনির দাম নিয়ে দুই দিন আগে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, আপাতত চিনির দাম কমানোর কোনো সুযোগ নেই। কারণ চিনি আমদানি কর কমাতে এনবিআরকে চিঠি দেওয়া হলেও ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতে তা সম্ভব হয়নি। তাছাড়া দেশি চিনির উৎপাদন নেই এবং ভারতীয় চিনি আমদানিও বন্ধ রয়েছে।
অপরদিকে প্রায় আগের দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ-রসুন। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকা। আমদানী করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০-১১০ টাকা। এছাড়াও পাতাসহ পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকা কেজি। রসুন বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৯০-২১০ টাকা। নতুন আদা বিক্রি হচ্ছে ২০০-২২০ টাকা কেজি।