সোমবার (৬ নভেম্বর) ইউনাইটেড ল’ইয়ার্স ফ্রন্টের (ইউএলএফ) ব্যানারে অবরোধের সমর্থনে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই দাবি করেন।
সুব্রত বলেন, ‘আপনারা কাউকে রেহাই দিচ্ছেন না। দুর্ভাগ্য আমাদের, আপনারা কাকে ধরতে যান তাও বুঝি না। সেখানে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে নানা রকম দুর্ব্যবহার করছেন। ছোট ছোট বাচ্চাদের ধরে নিয়ে যাচ্ছেন। মা–বোনদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করছেন।’
প্রবীণ এই আইনজীবী বলেন, ‘আমরা কি একাত্তর সালে নয় মাসের ঘটনাগুলো ভুলে গেছি? ২৫ মার্চ কালরাতে টিক্কা বাহিনী যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, আজকে এই সরকার ইয়াহিয়া খান, টিক্কা বাহিনীর মতো দেশের ১৭ কোটি মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।’
‘তারা বলেছে সরকার বিরোধী দলকে মাঠে রাখবে না। তাদের নিশ্চিহ্ন করে দেবে। ইয়াহিয়া–টিক্কা খানও এসব কথা বলেছিল। বাংলার পোড়া মাটি তারা চেয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মাথা নত করে এখান থেকে চলে যেতে হয়েছে।’
সুপ্রিম কোর্ট বারের এডহক কমিটির আহ্বায়ক মহসীন রশিদ, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহ-সভাপতি জগলুল হায়দার আফ্রিক, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কাদ্দুস কাজল, আব্দুল জব্বার ভুইয়া, শাহ আহমেদ বাদল, গাজী কামরুল ইসলাম সজলসহ বিএনপি–জামায়াতপন্থী সমমনা শতাধিক আইনজীবী এতে অংশ নেন।