২০১৪ সালের ৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির দাবির প্রেক্ষিতে প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা ও সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল এক ধাপ উন্নীত করা হয়। তবে দীর্ঘ সময়েও নানা জাটিলতায় প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা ও ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন হয়নি।
শুক্রবার (২৬ মে) প্রেসক্লাবে আয়োজিত বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি করেন সংগঠনটির নেতারা।
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান শাহীন বলেন, অচিরেই প্রধান ও সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেল আপগ্রেড করতে হবে। অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রণয়ন, প্রধান ও সহকারী শিক্ষকদের দ্রুত পদোন্নতি প্রদান করতে হবে।
মোস্তাফিজুর রহমান শাহীন দাবি জানিয়ে বলেন, ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রদান করতে হবে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ৯ম পে কমিশন গঠন সহো ২০ গ্রেড থেকে ১০ গ্রেডে বেতন নির্ধারণ করতে হবে। এ সময় টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহাল করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।
এমনকি ১৯৯৪ সাল থেকে প্রধান শিক্ষকদের এবং ২০০৯ সাল থেকে সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে। তাই ২০১৯ এর নিয়োগ বিধি বাতিল করে নতুন নিয়োগ বিধি প্রণয়ন করে চলতি দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকসহ সকল শিক্ষকের পদোন্নতির ব্যবস্থা করতে হবে।