সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Tuesday, July 8, 2025
  • Login
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
সময়ের দাবী
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
No Result
View All Result
সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Home জাতীয়

লোপাট ১১৫৭ কোটি টাকা

November 21, 2022
in জাতীয়
Reading Time: 1min read
A A
0
লোপাট ১১৫৭ কোটি টাকা
Share on FacebookShare on Twitter

বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানির (বিআইএফসি) ১১৫৭ কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এর পুরোটাই মেরে দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ও স্বার্থসংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে তারা কাজটি করেছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর এসব তথ্য।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ যুগান্তরকে বলেন, এটা আর্থিক খাতের জন্য অশনি সংকেত। নিয়ন্ত্রক সংস্থার কর্মকর্তারা অনিয়মে জড়িয়ে গেলে সেখানে আর কি আশা করা যায়। তবুও এ বিষয়ে আরও গভীর এবং নিবিড় তদন্ত হওয়া উচিত।

কারও বিরুদ্ধে সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণিত হলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তা না হলে খাতটি শেষ হয়ে যাবে। বিআইএফসির অনিয়ম উদঘাটনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন ডেপুটি গভর্নরকে প্রধান করে উচ্চপর্যায়ের বিশেষ তদন্ত কমিটি গঠন করে। কমিটি প্রায় এক বছর ধরে কাজ করে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।

এতে দেখা গেছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠানটির অনিয়মের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কয়েকটি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ২৫০ কর্মকর্তা জড়িত। ফলে তাদের দায়ী করা হয়েছে। বিভাগগুলো হচ্ছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ, অফসাইট ও অনসাইট সুপারভিশন বিভাগ। কমিটি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), রেজিস্টার অব জয়েনস্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস (আরজেএসসি) ও সংশ্লিষ্ট অডিট কোম্পানিগুলোকে দায়ী করে প্রতিবেদন জমা দেয়। তদন্তের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিআইএফসির মোট দায় ছিল প্রায় ১৮৩৬ কোটি টাকা। এর বিপরীতে মোট সম্পদ ছিল ৯২৭ কোটি টাকা।

এর মধ্যে ৮১৭ কোটি টাকা ঋণ বা লিজ বাবদ বিনিয়োগ করা হয়। যার ৭৮ দশমিক ২৮ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ৬৪০ কোটি টাকা মেজর মান্নানের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে দেওয়া হয়। এছাড়া বিভিন্ন ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, জনসাধারণ, করপোরেট প্রতিষ্ঠান থেকে কলমানি, ট্রেজারি লাইন থেকে গৃহীত অর্থের আরও ৫১৭ কোটি টাকা নামে-বেনামে ঋণ আকারে মেজর মান্নানের কাছে গেছে। দুই খাত মিলে ১১৫৭ কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে বিআইএফসি যে ৮৪৭ কোটি টাকা ধার-দেনা করেছে তাও বছরের পর বছর অপরিশোধিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিআইএফসিতে আর্থিক অনিয়ম-জালিয়াতির মূল হোতা পিকে হালদার ও তার সহযোগী মেজর (অব.) মান্নান। গভর্নরের নির্দেশ ছাড়াই ২০১৫ সালের ১১ মার্চ নোট ইস্যু করা হয়। এতে ৯টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তথ্য পর্যালোচনা করে বিআইএফসি ও ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেড পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত হয়। যদিও ঋণের গুণগতমান একই রকম হওয়ায় ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস এবং পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের বিষয়েও বিশেষ পরিদর্শন বাঞ্ছনীয় ছিল। কিন্তু প্রতিষ্ঠান দুটিতে পরিদর্শন হয়নি।

প্রতিবেদনে বিআইএফসির সাবেক এমডি মাহমুদ মালিকের জবানবন্দি তুলে ধরা হয়। এতে দেখা যায়, মাহমুদ মালিকের সঙ্গে প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারের পেশাগত ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল। সে সুবাদে পিকে হালদার কৌশলে বিআইএফসির পর্ষদ অধিগ্রহণে একটি কোম্পানি গঠন করে।

এছাড়া এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট নামের মার্চেন্ট ব্যাংকিং কোম্পানিতে মাহমুদ মালিকের স্ত্রী হাফজা আলম ও পিকে হালদার শেয়ারহোল্ডার ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ স্বাভাবিক কার্যক্রমের বাইরে গিয়ে বিশেষ উদ্দেশ্যে ২০১৫ সালে একটি পরিদর্শন পরিচালনা করেছিল বলে এই তদন্তে উঠে আসে। এতে দেখা যায়, কয়েক বছর ঋণের গুণগত মান ক্রমাগতভাবে অসন্তোষজনক থাকা সত্ত্বেও তা রোধে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, বিআইএফসিতে আর্থিক অনিয়ম ও অবৈধ কর্মকাণ্ডের জন্য তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ মালিক দায়ী থাকলেও তাকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়। বিআইএফসির পরবর্তী ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনামুর রহমানসহ কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও মাহমুদ মালিকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এমনকি পরিদর্শন প্রতিবেদনে তার প্রসঙ্গই আনা হয়নি। কিন্তু বিশেষ তদন্তে দেখা গেছে, এসব অপরাধের সঙ্গে জড়িত। তিনি সুকুজা ভেঞ্চার লিমিটেড গঠনের কাজে পিকে হালদারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, অপরাধ বিবেচনায় সব পরিচালককে অপসারণ করে বিআইএফসিতে প্রশাসক নিয়োগ বা অবসায়ন জরুরি ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন সংশ্লিষ্ট মহাব্যবস্থাপক, নির্বাহী পরিচালক ও ডেপুটি গভর্নর তা করেননি। নামমাত্র পর্যবেক্ষক নিয়োগ দিয়ে কালক্ষেপণ করেছেন। এক পর্যায়ে প্রতিষ্ঠানটি পিকে হালদারের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। বিশেষ তদন্তে আরও উঠে আসে, শুরু থেকে ২০১৫ সালের পরিদর্শন পর্যন্ত বিআইএফসির পরিচালনা পর্ষদের স্বতন্ত্র পরিচালকরা সবাই ছিলেন মেজর মান্নানের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা, কর্মকর্তা। পরবর্তী সময়ে স্বচ্ছতা ফেরাতে মেজর মান্নানের প্রভাবমুক্ত ২-৩ জন নিরপেক্ষ স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়। এর মাধ্যমে সুকৌশলে পিকে হালদারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান থেকে পরিচালক ও স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দিয়ে বিআইএফসির নিয়ন্ত্রণ নেওয়া হয়।

বিশেষ তদন্তে বেরিয়ে আসে, সুকুজা ভেঞ্চার ও কাঞ্চি ভেঞ্চার লিমিটেড মূলত অস্তিত্বহীন কাগুজে প্রতিষ্ঠান। যার কোনো এজিএম কিংবা বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন নেই। কোম্পানি আইনে এসব প্রতিষ্ঠান বাতিলযোগ্য হলেও আরজেএসসি পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই শেয়ার হস্তান্তরের নামে লেয়ারিংয়ের সুযোগ করে দিয়েছে।

এই সুযোগে কোম্পানির নাম দেখিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম ও অবৈধ কার্যক্রমের পাশাপাশি বিপুল অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে। এর অংশ হিসাবে মেজর মান্নান বিআইএফসি থেকে আত্মীয়স্বজনের নামে-বেনামে ৬৭টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ৫১৭ কোটি টাকা নিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে আরজেএসসির সহায়তায় চেক লেয়ারিংয়ের মাধ্যমে টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে। ঋণ অনুমোদনের ক্ষেত্রে সিআইবি রিপোর্ট যাচাই করা হয়নি এবং ঋণ বিতরণের পর যথাসময়ে সিআইবিতে রিপোর্টও করা হয়নি। ঋণ অনুমোদনের ক্ষেত্রে গ্রাহকের ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়নি বা রিস্ক গ্রেডিং করা হয়নি। একইসঙ্গে অপর্যাপ্ত ও অপ্রতুল তথ্যে মেমো প্রস্তুত করা হয়। পরে তা পর্ষদে উপস্থাপন করে অনুমোদন করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের মালিক বা পরিচালকের নাম-পরিচয় গোপন করা হয়েছে।

তদন্তদল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৎকালীন দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের বক্তব্য গ্রহণ করেন। এতে দেখা যায়, পরিদর্শন বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পরিদর্শনকারী দলকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি বিষয় গভীরভাবে খুঁটিয়ে দেখার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় সহায়তা করেননি। বিশেষ তদন্তে বিআইএফসি কান্ডে বহিঃনিরীক্ষক অডিট ফার্মগুলোর প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।

প্রতিবছর ওইসব রিপোর্টের ভিত্তিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ ছাড়াই নথিভুক্ত করেছে। বিশেষ তদন্তদল অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মতামত গ্রহণ করেন। এ ছাড়া তৎকালীন আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের দায়িত্বে থাকা ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী (এসকে সুর চৌধুরী), নির্বাহী পরিচালক ম. মাহফুজুর রহমান ও বিভিন্ন মেয়াদে সংশ্লিষ্ট বিভাগের বিভিন্ন ডিজিএম ও দায়িত্বপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক যথাক্রমে ইলিয়াস সিকদার, মো. সোহরাওয়ার্দী, মো. শাহ আলমসহ অন্যদের বক্তব্য গ্রহণ করেন। এতে দেখা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট দুটি বিভাগের কর্মকর্তারা তাদের দায়িত্ব পালনে মোটেও আন্তরিক ও সচেষ্ট ছিলেন না। তাদের এই ব্যর্থতা বিশেষ তদন্তদলের কাছে অজ্ঞতাপ্রসূত সরল বিশ্বাসজনিত ভুল বলে মনে হয়নি বরং দায়িত্ব পালনে যথাযথ আন্তরিকতা ও মনোযোগের অভাব সুস্পষ্ট।

তদন্তে যেসব ব্যাংক থেকে আমানত সংগ্রহ করা হয়েছে সেসব ব্যাংক কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্টতাও পাওয়া গেছে। এতে দেখা যায়, আদায়ে অনিশ্চয়তা জানা সত্ত্বেও দায়িত্বহীনভাবে ব্যাংকগুলো বিআইএফসিতে সাধারণ মানুষের আমানতের টাকা প্রদান করেছে এবং বছরের পর বছর ধরে আদায়ের দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করেনি। এমনকি খেলাপি তথ্য সময়মতো সিআইবিতে রিপোর্টও করেনি।

রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ (আরজেএসসি) এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ব্যর্থতাও খুঁজে পেয়েছে বিশেষ তদন্ত দল। এতে দেখা যায়, বিআইএফসিতে ২০১৫ সাল পর্যন্ত পর্ষদ গঠনের ক্ষেত্রে অনিয়ম সংঘটিত হয়েছে। প্রকৃত সত্য গোপন করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করে কোম্পানির প্রকৃত অবস্থা আড়াল করে কাল্পনিক লাভ দেখিয়ে ডিভিডেন্ড প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু আরজেএসসি এবং বিএসইসি কখনই কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

Share61Tweet38Share15
Previous Post

১০ বার হার্টঅ্যাটাকের পর না ফেরার দেশে ঐন্দ্রিলা

Next Post

ডলারের ধাক্কায় ১৫৬ কোটি টাকা খরচ বাড়ছে

Related Posts

দুদক সংস্কার নিয়ে বিএনপির অবস্থান হতাশাজনক : কমিশন
জাতীয়

দুদক সংস্কার নিয়ে বিএনপির অবস্থান হতাশাজনক : কমিশন

July 7, 2025
৭ জুলাই: বাংলা ব্লকেডে স্থবির ঢাকা, কোটা বাতিলে ১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা
জাতীয়

৭ জুলাই: বাংলা ব্লকেডে স্থবির ঢাকা, কোটা বাতিলে ১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা

July 7, 2025
স্বার্থান্বেষী কমিউনিকেশন মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি : আহমদ তৈয়্যব
জাতীয়

স্বার্থান্বেষী কমিউনিকেশন মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি : আহমদ তৈয়্যব

July 7, 2025
সংশোধনী প্রস্তাব আনছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
জাতীয়

সংশোধনী প্রস্তাব আনছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ

July 7, 2025
১৫ বছরের সাংবাদিকতা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্ত হবে : প্রেস সচিব
জাতীয়

১৫ বছরের সাংবাদিকতা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্ত হবে : প্রেস সচিব

July 6, 2025
মালয়েশিয়া থেকে ফেরত পাঠানো ব্যক্তিরা জঙ্গি নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয়

মালয়েশিয়া থেকে ফেরত পাঠানো ব্যক্তিরা জঙ্গি নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

July 6, 2025
Next Post
ডলারের ধাক্কায় ১৫৬ কোটি টাকা খরচ বাড়ছে

ডলারের ধাক্কায় ১৫৬ কোটি টাকা খরচ বাড়ছে

Recent News

দুদক সংস্কার নিয়ে বিএনপির অবস্থান হতাশাজনক : কমিশন

দুদক সংস্কার নিয়ে বিএনপির অবস্থান হতাশাজনক : কমিশন

July 7, 2025

Categories

  • Uncategorized
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • জাতীয়
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • সময়ের দাবী
  • সম্পাদকীয়

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Privacy & Policy
সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা