বাংলাদেশ উন্নয়নের এক অগ্রযাত্রায় ছুটে চলেছে। গত ২০ বছর ধরে শাহ্ সিমেন্ট সেই উদ্দীপ্ত অভিযাত্রার সহযোগী। বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছে দৃপ্ত ভঙ্গিতে। সারা দেশজুড়ে চলছে উন্নয়নের এক বিশাল মহাযজ্ঞ। স্বপ্নের পদ্মাসেতু এখন বাস্তব। আমাদের প্রথম মেট্রোরেলও কয়েক মাস পর যাত্রা শুরু করবে। রূপপুরে নির্মিত হচ্ছে দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। ঢাকায় নির্মিত হচ্ছে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। এ রকম আরও অনেকগুলো মেগা প্রজেক্ট চলছে। যেগুলো সম্পন্ন হলে দেশের চেহারাই বদলে যাবে। দেশের অর্থনীতি বেগবান হবে, কর্মসংস্থান বাড়বে, বাড়বে জিডিপির প্রবৃদ্ধি।
দেশের এই সার্বিক অগ্রযাত্রার সঙ্গে নিজেদেরও প্রস্তুত করে নিয়েছে শাহ্ সিমেন্ট। দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে সিমেন্ট শিল্পে নেতৃত্ব দেওয়া শাহ্ সিমেন্টের উৎপাদনে বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই ভিআরএমকে ‘পৃথিবীর একক বৃহত্তম’ হিসেবে সত্যায়িত এবং নথিভুক্ত করেছে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস।
গত ১ অক্টোবর শাহ্ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্সে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিআরএম ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তির অভিজ্ঞতা নিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলার পেশাজীবী প্রকৌশলীরা।
পরিদর্শরেন সময় শাহ্ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লি. এর অপারেশন ডিরেক্টর হাফিজ সিকান্দার উপস্থিত প্রকৌশলীদের উদ্দেশ্যে বলেন,
নতুন সৃষ্টি আর উদ্ভাবনে দেশের সর্বাধিক বিক্রিত এই সিমেন্ট সবসময়ই সামনে থেকে পথ দেখায়। তারই সংযোজন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভার্টিক্যাল রোলার মিল (ভিআরএম)। এই ভিআরএম দিয়ে শাহ্ সিমেন্ট ও বাংলাদেশের নামটি উঠে গেছে গিনেজ বিশ্ব রেকর্ডের পাতায়। বাংলাদেশের সিমেন্ট শিল্পও পৌঁছে গেল নতুন এক মাইলফলকে।
শাহ্ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্সে আসা প্রকৌশলীরা ভিআরএম প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, সার্বিক উৎপাদন ব্যবস্থা, মান ব্যবস্থাপনা, পণ্যের গুণগতমানের ধারাবাহিকতা ও স্টেট অব দ্য আর্ট ব্যাগিং প্ল্যান্ট পরিদর্শন করেন।
শাহ্ সিমেন্ট এর এই প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকা এবং সিমেন্ট শিল্পে নেতৃত্ব স্থানীয় ভূমিকা প্রকৌশলীদের অনুপ্রাণিত করেছে।