দেশে টিকা কর্মসূচির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রথম ডোজের মাধ্যমে টিকার আওতায় এসেছেন ১০ কোটি ৫০ লাখ ৫ হাজার ৩৫৭ জন। এর মধ্যে দুই ডোজ টিকার আওতায় এসেছেন ৭ কোটি ৯৫ লাখ ১৭ হাজার ৪০৮ জন। আর বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৩৩ লাখ ৪০ হাজার ৭১৮ জন। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনার টিকাদান বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সারাদেশে ৩২ লাখ ৫৭ হাজার ৬৯১ ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৬ লাখ ৪৬ হাজার ৪২২ জনকে প্রথম ডোজ এবং ১৪ লাখ ৯৭ হাজার ৮৮৩ জনকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে এবং বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে এক লাখ ১৩ হাজার ৩৮৬ জনকে।
টিকাগুলো দেওয়া হয়েছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের।
গত ১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। অধিদফতর জানিয়েছে, দেশে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৫০ লাখ ৪৭ হাজার ৮২০ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে এক কোটি ৫ লাখ ৭৯ হাজার ১৫৯ জন।
এদিকে, গত একদিনে এক লাখ ৭৩ হাজার ২২৯ জন শিক্ষার্থী প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছে। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছে ৭ লাখ ৩০ হাজার ৩১০ জন। অন্যদিকে দেশে এখন পর্যন্ত ২৮ হাজার ১৯০ জন ভাসমান জনগোষ্ঠী টিকার প্রথম ডোজের আওতায় এসেছে। তবে তাদের কেউই এখনও দ্বিতীয় বা বুস্টার ডোজ পায়নি।
প্রসঙ্গত, দেশে করোনা টিকার নিবন্ধন শুরু হয় গত বছরের ২৭ জানুয়ারি। ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। ১৮ বছর বয়সী যেকোনো মানুষ এখন টিকা নিতে পারছেন।