বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়ন তাইওয়ানের নিরাপত্তা জোরদার এবং ওই অঞ্চলের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, সামরিক ভারসাম্য, অর্থনৈতিক ও সামগ্রিক অগ্রগতি বজায় রাখতে সহায়তা করবে। ডিএসসিএ বলেছে, প্রস্তাবিত এই সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি তাইওয়ানের সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকীকরণ এবং একটি বিশ্বাসযোগ্য প্রতিরক্ষা সক্ষমতা গড়ে তুলতে তারা যে দীর্ঘদিন ধরে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে, তাতে সহযোগিতার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র জাতীয়, অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তার স্বার্থে কাজ করবে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, তাইওয়ানে এসব সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির ক্ষেত্রে প্রধান ঠিকাদার হবে দুই মার্কিন কোম্পানি রেথিয়ন টেকনোলজিস ও লকহিড মার্টিন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সামরিক সরঞ্জাম ও পরিষেবা বিক্রির অনুমোদন দেওয়ার এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে তাইওয়ানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাইওয়ানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতি বলেছে, ‘চীনের ক্রমাগত সামরিক সম্প্রসারণ আর উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের মুখে আমাদের দেশ একটি শক্তিশালী প্রতিরক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা বজায় রাখবে এবং তা তাইওয়ান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এই ঘনিষ্ঠ নিরাপত্তা অংশীদারিত্ব আরও গভীরতর করবে।’