বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ১৬৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগের বিপরীতে গত অর্থবছরে (২০২২-২৩) ২৭৮টি অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।
ঢাকা পশ্চিমের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের ওই অভিযানে ৫ কোটি ২৯ লাখ ৯০ হাজার ৭১২ টাকার ভ্যাট আদায় করতে সক্ষম হয়েছে।
ঢাকা পশ্চিমের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ১৬৭ কোটি ১৮ লাখ ২৭ হাজার ৯৩৯ টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। তবে এর বিপরীতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আদায় করতে পেরেছে মাত্র ৫ কোটি ২৯ লাখ ৯০ হাজার ৭১২ টাকা।
সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ভ্যাট খাতে সর্বোচ্চ সাড়ে ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও ঘাটতি থেকে বের হতে পারেনি এনবিআর। ১ লাখ ৩৬ হাজার ৯০০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা।
লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও ভ্যাট আদায়ে বছরজুড়ে ১ হাজার ৯৬৮টি মামলা হয়েছে। আর জরিপ কার্যক্রমের মাধ্যমে ৭২ হাজার ৭৫৩টি প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাট নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। তবে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি।