এ তালিকায় ছিল ময়মনসিংহের সরকারি আনন্দমোহন কলেজের মারুফ হাসান, ঢাকার ভিকারুননিসা নুন স্কুল অ্যান্ড কলেজে নুজহাত আহমেদ, ঢাকার নটর ডেম কলেজের আদনান সাদিক, মুহাইমিনুল ইসলাম নিনাদ, তাহমিদ হামীম চৌধুরী, ফাহিম ফাইয়াজ, মুত্তাকিন আহমেদ চৌধুরী, সেন্ট জোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের দেওয়ান সাদমান হাসান, মতিঝিল গভ. বয়েজ হাইস্কুলের তাহমিম নূর এবং ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ফোয়াদ আল আলম। পদক আসেনি শুধু তাহমিদ হামীমের ঝুলিতে। তবে এবারের পাওয়া অভিজ্ঞতা নিশ্চয়ই তার কাছে বড়। স্বর্ণপদক অর্জনের ক্ষেত্রে মারুফ হাসানের কাজে এসেছে দীর্ঘদিনের অনুশীলন। এপিএমওতে ২০১৯ সালে রৌপ্য এবং ২০২০ সালে ব্রোঞ্জপদক অর্জন করেছিল সে। নিজের অর্জনকে নিজেই ছাপিয়ে গিয়ে এ বছর তার স্কোর ২০।
দলের একমাত্র মেয়ে সদস্য নুজহাত আহমেদ। জাতীয় দলে দেরিতে এলেও অর্জনের ঝুলি নেহাত ছোট নয়। ২০২১ সালটা তার জন্য শুভই বলতে হয়। এ বছরের ইউরোপিয়ান গার্লস ম্যাথমেটিক্যাল অলিম্পিয়াডেও (ইজিএমও) সে অর্জন করেছিল রৌপ্যপদক।নুজহাত ছাড়াও এ দলের আরেকজন ব্রোঞ্জপদক বিজয়ী আদনান সাদিক। ২০১৯ সালে প্রথম জাতীয় পর্বে অংশ নেওয়ার সুযোগ হয় তার। এর পরের বছরেই আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জপদক পায় সাদিক। এ বছরের এপিএমওতে পাঁচটির ভেতরে দুটি সমস্যার সমাধান করেছে সে। আন্তর্জাতিক এমন আয়োজনে এ অর্জনে ভবিষ্যৎ নিয়ে আরও আশাবাদী পুরো দল। নিজ নিজ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানতে চাইলে গণিত নিয়ে গবেষণায় আগ্রহ প্রকাশ করে সবাই।