সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Tuesday, May 13, 2025
  • Login
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
সময়ের দাবী
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
No Result
View All Result
সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Home জাতীয়

হলি আর্টিজান হামলার ৬ বছর : দেশকে নাড়িয়ে দেয় যে জঙ্গি হামলা

July 1, 2022
in জাতীয়
Reading Time: 1min read
A A
0
হলি আর্টিজান হামলার ৬ বছর : দেশকে নাড়িয়ে দেয় যে জঙ্গি হামলা
Share on FacebookShare on Twitter

আজ ১ জুলাই। ২০১৬ সালের আজকের দিনে ঘটে যায় বাংলাদেশের ইতিহাসের সব থেকে বড় জঙ্গি হামলার ঘটনা। সেদিনের ওই ভয়াল রাতে গুলশান-২ এর হলি আর্টিজান বেকারিতে এক নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায় জঙ্গিরা। হামলায় নিহত হন দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও ১৭ জন বিদেশি নাগরিকসহ মোট ২২ জন।

সেই দিন রাত ৮টা ৫০মিনিট থেকে ১২ ঘণ্টা রুদ্ধশ্বাস এক জঙ্গি হামলার ভয়াবহতার সাক্ষী হয়েছিল গোটা জাতি। পরে ২ জুলাই সকালে সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডো সদস্যদের পরিচালিত ‘অপারেশন থান্ডারবোল্টে’ অবসান হয় জিম্মিদশার, নিহত হয় হামলাকারী ৫ জঙ্গি।

হামলায় অংশ নেওয়া ৫ জঙ্গি

হলি আর্টিজান হামলায় সরাসরি অংশ নেয় উচ্চ শিক্ষিত পাঁচ জঙ্গি। তারা জঙ্গি মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে দীর্ঘ প্রশিক্ষণ ও পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। হামলায় অংশ নেয় মালয়েশিয়ার মোনাশ ইউনিভার্সিটির ছাত্র নিবরাস ইসলাম, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রোহান ইবনে ইমতিয়াজ, স্কলাসটিকার সাবেক ছাত্র মীর সামিহ মোবাশ্বের, বগুড়ার বিগিগ্রাম ডিইউ সেন্ট্রাল ফাজিল মাদরাসার সাবেক ছাত্র খায়রুল ইসলাম পায়েল, বগুড়ার সরকারি আযিযুল হক কলেজের ছাত্র শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল।

সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা অংশ ছিল এই হামলা

হলি আর্টিজান জঙ্গি হামলার পর বিষয়টি নিয়ে তদন্তে নামে দেশের বিভিন্ন আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তদন্তে উঠে আসে জঙ্গিরা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা অংশ হিসেবে হলি আর্টিজানে বিদেশি নাগরিকদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়। আন্তর্জাতিক কোনো জঙ্গি সংগঠনের সহায়তা ছাড়াই দেশীয় জঙ্গিরা এই হামলা চালায়। ‘নব্য জেএমবি’ সদস্যরা দেশে উগ্রবাদী শাসন ব্যবস্থা কায়েম করতে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা অংশ হিসবে এ হামলা চালায়।

হলি আর্টিজান হামলার মামলার তদন্তকারী সংস্থা ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট জানায়, দেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের হত্যার পরিকল্পনা থেকে হলি আর্টিজানে হামলা চালায় নব্য জেএমবি সদস্যরা। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে নব্য জেএমবির শুরাকমিটি গাইবান্ধার সাঘাটায় এক বৈঠকে এই হামলার পরিকল্পনা হয়।

হামলার ২০ মিনিটে কিলিং মিশন সম্পন্ন করে জঙ্গিরা

হলি আর্টিজান হামলার মামলার তদন্ত সূত্রে জানা যায়, হামলা শুরুর প্রথম ২০ মিনিটে হলি আর্টিজানে কিলিং মিশন সম্পন্ন করে জঙ্গিরা। তারা দেশি-বিদেশিদের গুলি করে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে/গলাকেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে। হত্যার পর ছবি তুলে অ্যাপের মাধ্যমে বাইরে অবস্থানরত নব্য জেএমবি নেতা তামিম চৌধুরী ও মারজানের কাছে পাঠায়।

সেদিন রাতে হলি আর্টিজানে যা ঘটে

২০১৬ সালের ১ জুলাই রাত ৮ টা ৪০ মিনিটে গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রিপন কুমার দাস ওয়্যারলেসে খবর পান হলি আর্টিজান বেকারিতে গোলাগুলি হচ্ছে। খবর পেয়ে তিনি একটি টিম নিয়ে রাত ৮টা ৫০মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছান। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন প্রচণ্ড গোলাগুলি হচ্ছে। কিন্তু পুলিশের আসার খবর পেয়ে রিপন কুমার দাসের টিমের ওপর গুলি ছোড়াসহ গ্রেনেড নিক্ষেপ করে জঙ্গিরা। এতে তার সঙ্গে থাকা কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হন।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় রিপন কুমার দাস তার ঊর্ধ্বতন অফিসারদের বিষয়টি ফোন করে জানান। পরে ডিএমপির তৎকালীন কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়াসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসে ঘটনাস্থলে হাজির হন। এ সময়ের মধ্যে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার খবর। পরিস্থিতি বেসামাল দেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা হলি আর্টিজানসহ পুরো গুলশান এলাকা ঘিরে ফেলেন।

ডিএমপি কমিশনার ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে জঙ্গিরা রাত ১০টার দিকে হলি আর্টিজানের প্রধান গেটে আবারও গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে অন্তত ৩০ থেকে ৩৫ জন পুলিশ সদস্য আহত হন। গ্রেনেড নিক্ষেপে আহত হয়ে ওই দিন রাত সাড়ে ১১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় বনানী থানার তৎকালীন অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সালাহউদ্দিন খান ও ডিবির সহকারী কমিশনার (এসি) মো. রবিউল করিম মারা যান।

এর মধ্যে সাড়ে ১১টায় ঘটনাস্থলে এসে উপস্থিত হন তৎকালীন র‌্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। তিনি এ সময় সাংবাদিকদের জানান, হলি আর্টিজানের ভেতরে অন্তত ২০ জন বিদেশিসহ কয়েকজন বাংলাদেশিও আটকা পড়েছেন। ভেতরে যারা আছেন, তাদের জীবনের নিরাপত্তার জন্য তারা বিপথগামীদের সঙ্গে কথা বলতে চান।

এরপর রাতভর চলতে থাকে জিম্মিদশা। হাজার চেষ্টা করেও জঙ্গিদের সঙ্গে কোনো প্রকার যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এর মধ্যে রাত দেড়টার দিকে সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলাকারী পাঁচ তরুণের ছবি প্রকাশ করে হামলার দায় স্বীকার করে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)।

‘অপারেশন থান্ডারবোল্টে’ অবসান হয় জিম্মিদশার

রাতভর চেষ্টা করেও সফল না হওয়ায় পরদিন ২ জুলাই সকালে শুরু হয় ‘অপারেশন থান্ডারবোল্টে’। সকাল ৭টা ৪০মিনিটে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়ন ‘অপারেশন থান্ডারবোল্টে’ পরিচালনা করে ১২ ঘণ্টার জিম্মিদশার অবসান ঘটায়। মাত্র ১২ থেকে ১৩ মিনিটের মধ্যেই সব সন্ত্রাসীকে নির্মূল করে ওই এলাকায় নিয়ন্ত্রণে নেয় প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়ন। ‘অপারেশন থান্ডারবোল্টে’ পর জঙ্গিদের হাতে নিহত ২০ জনের মরদেহ বের করে নিয়ে আসা হয় হলি আর্টিজান থেকে। এদের মধ্যে ৯ জন ইতালির নাগরিক, ৭ জন জাপানের, ১ জন ভারতের ও ৩ জন বাংলাদেশি।

এখনো শেষ হয়নি বিচার কাজ

হলি আর্টিজানের হামলার ঘটনার পর দায়ের করা মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। সিটিটিসি হামলার দুই বছরেরও বেশি সময় পর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় ২০১৮ সালের ৩ জুলাই। পরে ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর গুলশানের হলি আর্টিজানে হামলার মামলায় ৭ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং এক আসামিকে খালাস দেন বিচারিক আদালত। ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ মজিবুর রহমান এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে র‍্যাশ, আব্দুস সবুর খান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, হাদিসুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ এবং মামুনুর রশিদ রিপন। এছাড়া ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজানকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।

 একই বছরের ৩০ নভেম্বর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৭ আসামির ডেথরেফারেন্স ও মামলার যাবতীয় নথি হাইকোর্টে আসে। এর পরেই প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই মামলার পেপারবুক প্রস্তুতের নির্দেশ দেন। এরপর আসামিরা রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। আর রায়ে খালাস পাওয়া একজনের বিরুদ্ধে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। এখনো মামলাটি বিচারাধীন হলেও উচ্চ আদালতে বিচারিক কার্যক্রমের আর তেমন কোনো অগ্রগতি নেই।

হলি আর্টিজান মামলার রায়ে আদালতের পর্যবেক্ষণ

হলি আর্টিজান জঙ্গি হামলার রায়ে আদালতের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, তথাকথিত জিহাদ কায়েমের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য নব্য জেএমবির সদস্যরা গুলশান হলি আর্টিজান বেকারিতে নারকীয় ও দানবীয় হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। হলি আর্টিজান হামলার মধ্য দিয়ে জঙ্গিবাদের উন্মত্ততা, নিষ্ঠুরতা ও নৃশংসতার জঘন্য বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।

হলি আর্টিজানের পর নড়েচড়ে বসে বিভিন্ন সংস্থা

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রে জানা যায়, হলি আর্টিজান হামলার পর দেশ থেকে জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদকে নির্মূল করতে একযোগে অভিযানে নামে বিভিন্ন ইউনিট। হলি আর্টিজান হামলার পর এক হাজারের বেশি অভিযান পরিচালনা করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। গ্রেপ্তার করা হয় ২ হাজার ৪১০ জঙ্গিকে। উদ্ধার করা হয় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র-গোলাবারুদসহ গুরুত্বপূর্ণ নথি।

জঙ্গিবাদ বিরোধী কার্যক্রমে অংশ নেওয়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কল্যাণে দেশে জঙ্গিবাদ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এই মুহূর্তে বড় ধরনের কোনো জঙ্গি হামলার হুমকি ও আশঙ্কা কোনোটাই নেই। সেধরনের সক্ষমতাও জঙ্গি সংগঠনগুলোর নেই। হলি আর্টিজান হামলার পর সব জঙ্গির সক্ষমতা গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

তবে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে জঙ্গি-উগ্রবাদী তৎপরতা বেড়েছে। আর অনলাইন প্লাটফর্মকে গুরুত্ব দিয়ে নজরদারিও বাড়িয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এদিকে জঙ্গি তৎপরতা কমে আসলেও আত্মতৃপ্তিতে ভোগার সুযোগ নেই। যারা জামিনে বেড়িয়েছেন তাদের ওপর নজরদারি রাখা, জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পরিবার ও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া বিপথগামীদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়াও তরান্বিত করতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

সিটিটিসির অভিযানে গ্রেপ্তার ৫৫৯ জঙ্গি

সিটিটিসি সূত্রে জানা গেছে, হলি আর্টিজান হামলার পর গত ছয় বছরে জঙ্গি সংগঠনগুলোর ৫৫৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরমধ্যে জেএমবি ৯৯ জন, নতুন জেএমবি ২০৪ জন, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম ১৩৬ জন, হরকাতুল জিহাদ ১০ জন, হিযবুত তাহরীর ৩৪ জন, সংগঠন উল্লেখ নাই এমন উগ্র ও সহিংসতায় বিশ্বাসী ৭৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

র‍্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৬৭৮ জঙ্গি

হলি আর্টিজান হামলার পর পুলিশের এলিট ফোর্স র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) ৭৭৯ অভিযানে গ্রেপ্তার হয় ১৬৭৮ জঙ্গি। সন্ধান পাওয়া যায় ৫৪ জঙ্গি আস্তানার। সেগুলো গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে জেএমবি সদস্য ৮৩৬ জন, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম ৮৬ জন, হুজি সদস্য ৩০ জন, হিযবুত তাহরীর ৮৮ জন, শহীদ হামজা ব্রিগেড একজন, আনসার আল ইসলাম ৪০৬ জন, আল্লাহ’র দল ২০১ জন, মানহাজী একজন, গায়েরী এহসার একজন।

এসব অভিযানে আত্মসমর্পণ করেছে ১৬ জঙ্গি। উদ্ধার করা হয় দেশি-বিদেশি ৬৫ অস্ত্র, গোলাবারুদ ২৫২ রাউন্ড, গ্রেনেড, বোমা ও ককটেল উদ্ধার ১০২ রাউন্ড, ডেটোনেটর (ইলেকট্রিক ও নন ইলেকট্রিক) ৮০টি, বিস্ফোরক ১৬ কেজিসহ বিপুল পরিমাণ জঙ্গি সংগঠন গুলোর বই, সিডি ও লিফলেট।

এটিইউ’র ১০৮ অভিযানে ১৭৩ উগ্রবাদী গ্রেপ্তার

হলি আর্টিজান হামলার পর ১০৮ অভিযানে ১৭৩ জঙ্গি সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের এন্টি টেরোরিজম ইউনিট। ২০১৯ সালে ২৭ জন, ২০২০ সালে ৬৩ জন, ২০২১ সালে ৫৬ জন এবং চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ১৯ অভিযানে গ্রেপ্তার করেছে ২৭ জঙ্গি সদস্যকে। ১৭৩ জঙ্গির মধ্যে জেএমবি ১৪ জন, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম ৪৮, আল্লাহ’র দল ৩১, হিজবুত তাহরীর ২৫, আনসার আল ইসলাম ২৪, অনলাইন প্রতারক ১১, হেফাজতে ইসলাম ৪, অন্যান্য ৫ জন।

দেশের জঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে

ছয় বছর পর বাংলাদেশের জঙ্গিবাদ পরিস্থিতির সার্বিক অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেন, সিটিটিসিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কল্যাণে দেশে জঙ্গিবাদ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এই মুহূর্তে বড় ধরনের কোনো জঙ্গি হামলার হুমকি ও আশঙ্কা কোনোটাই দেখছি না। সেধরনের সক্ষমতাও জঙ্গি সংগঠনগুলোর নেই। হলি আর্টিজান হামলার পর সব জঙ্গির সক্ষমতা গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

সিটিটিসি প্রধান বলেন, বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে জঙ্গিবাদ সংক্রান্ত হুমকি বিবেচনায় সবচেয়ে নিরাপদ দেশ বাংলাদেশ। বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ ইনডেক্সে ৪০তম অবস্থানে বাংলাদেশ। যেখানে ইংল্যান্ড রয়েছে ২১ এ। আর আমেরিকা রয়েছে ২৮তম অবস্থানে। তবে তুষ্টির সুযোগ নেই। সিটিটিসিসহ সব বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।

Share61Tweet38Share15
Previous Post

শিক্ষক উৎপল খুন : জিতুকে স্কুল থেকে বহিষ্কার

Next Post

চলতি বছরের জুনে সড়কে প্রাণ গেল ১০৪৭ জনের

Related Posts

আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জাতীয়

আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

May 12, 2025
পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয়

পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

May 12, 2025
যা বলা হয়েছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপনে
জাতীয়

যা বলা হয়েছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপনে

May 12, 2025
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
জাতীয়

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের

May 11, 2025
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার প্রজ্ঞাপন পরবর্তী কর্মদিবসে
জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার প্রজ্ঞাপন পরবর্তী কর্মদিবসে

May 11, 2025
পিনাকী-ইলিয়াস-কনকের ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করল ভারত
জাতীয়

পিনাকী-ইলিয়াস-কনকের ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করল ভারত

May 11, 2025
Next Post
চলতি বছরের জুনে সড়কে প্রাণ গেল ১০৪৭ জনের

চলতি বছরের জুনে সড়কে প্রাণ গেল ১০৪৭ জনের

Recent News

আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

May 12, 2025

Categories

  • Uncategorized
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • জাতীয়
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • সময়ের দাবী
  • সম্পাদকীয়

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Privacy & Policy
সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা