বুধবার (৯ জুলাই) এনবিআরের জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানা যায়।
এনবিআর চেয়ারম্যান আশ্বস্ত করেন, যেসব কর্মকর্তা/কর্মচারী সততা-দক্ষতা ও সচেষ্টতার সঙ্গে দাফতরিক কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন তাদের কোনো ভয় নেই। একইসঙ্গে দেশের স্বার্থকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে সংশ্লিষ্ট সব স্টেকহোল্ডার বিশেষ করে আমদানি-রফতানিকারক, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, বন্দর কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং কাস্টম হাউস আইসিডি নিরবচ্ছিন্নভাবে বন্দরের কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পন্ন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মো. আবদুর রহমান খান বলেন, কাস্টমস হাউসগুলো ট্রেড ফ্যাসিলিটেশনের কেন্দ্রবিন্দু। আধুনিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার আওতায় পণ্য দ্রুত খালাসকরণের মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের বাণিজ্য সহজীকরণের বিষয়ে নির্দেশনা দেন তিনি।
এনবিআর চেয়ারম্যান কমলাপুর কাস্টম হাউসের কনটেইনার ইয়ার্ডে কাস্টমস কায়িক পরীক্ষণ কার্যক্রম, রফতানি কার্যক্রম এবং অ্যাসেসমেন্ট রুমে অটোমেটেড পদ্ধতিতে কাস্টমস অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন। অ্যাসেসমেন্ট রুমে বিভিন্ন শুল্কায়ন গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে দাফতরিক কার্যক্রম সম্পাদনে কোনো সীমাবদ্ধতা আছে কি না সে বিষয়ে জানতে চান। এসময় তিনি ইন্টারনেট সার্ভার সমস্যার দ্রুত সমাধান করতে কাস্টমসের আইটি বিভাগকে নির্দেশনা দেন।
মতবিনিময় সভা শেষে তিনি অনলাইন ভিত্তিক ট্যাক্স প্রদান কার্যক্রম এ-চালানের মাধ্যমে জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া উদ্বোধন করেন।