শনিবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বক্তব্যে তাকে বাধা দেন সেখানে উপস্থিত জনতা। পরে তিনি সমাবেশস্থল ত্যাগ করতে গেলে তার ওপর অতর্কিত হামলা হয়।
গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন, যারা ৫ আগস্টের পরে ক্যান্টনমেন্টে আর্মির প্রধানের সাথে বৈঠক করেছেন সেদিনই মূলত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত এসেছে। বিপ্লবী সরকার না হবার কারণে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিপ্লবী সরকার না থাকার কারণে দেশে সমস্যা ও সংকট তৈরি হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে আমার এ বক্তব্য শতভাগ সঠিক।
ফারুক বলেন, আমার এই বক্তব্যে ক্ষিপ্ত হয়ে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা হামলা করে আমাকে আহত করেছে। আমার মোবাইল, মানিব্যাগ ছিনিয়ে নিয়েছে। নিজেকে গণঅধিকার পরিষদের নেতা পরিচয় দেওয়ার পরও তারা এই হামলা চালিয়েছে৷
এ বিষয়ে কথা বলতে একাধিক বার কল দিলেও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কাউকেই পাওয়া যায়নি৷
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি গনেশ চন্দ্র রায় সাহস ঢাকা মেইলের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘আমরা এর সাথে জড়িত না। আমরা সেখানে গিয়ে কী করব?’
তবে আরেকটি লাইভে এসে এই গণঅধিকার পরিষদের আরেক নেতা রাশেদ খান এই হামলার জন্য জাতীয় বিপ্লবী পরিষদকে দায়ী করেছেন। তিনি এর বিচার দাবি করেছেন।