সংসদের মধ্যে হামলার ঘটনায় উদ্বিগ্ন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) অধিবেশন শুরুর আগেই শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে বসেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছাড়াও আরও তিন হেভিওয়েট নেতা হাজির ছিলেন এই বৈঠকে। জানা গেছে, সংসদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতেই এই বৈঠক ডেকেছিলেন মোদী। হাজির ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী ও অনুরাগ ঠাকুর।
সংসদে হামলার ঘটনায় এরই মধ্যে ৮ জন নিরাপত্তা কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। সংসদ ভবনে ঢোকার পথেই দায়িত্বে ছিলেন ওই ৮ জন।
বুধবার সংসদে হইচই ফেলে দেয় দুই হামলাকারী। অধিবেশন চলাকালীন স্মোক বোম্ব নিয়ে হামলা শুরু করেন তারা। এঘটনায় ৬ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ইউএপিএর আওতায় মামলা দায়ের করে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।
একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে প্রাথমিক তদন্তে। জানা গেছে, বাদল অধিবেশন চলাকালীনই সংসদে ঢুকে যাবতীয় খোঁজখবর নিয়েছিল অভিযুক্তরা। কীভাবে ভবনে ঢুকে হামলা চালানো হবে, তা স্থির করতে নতুন সংসদ ভবনের রেপ্লিকাও বানিয়েছিল তারা। ৬ জনই সংসদে ঢুকতে চেয়েছিল বলে জানা গেছে।