এ সময় শিক্ষার্থীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন, যেমন ‘গোলামী না আজাদি, আজাদি আজাদি’; ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’; ‘দিল্লী না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’; ‘ভারতীয় আগ্রাসন, রুখে দাও জনগণ’; ‘হাইকমিশনে/আগরতলায় হামলা কেন, দিল্লি তুই জবাব দে’; ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’ ইত্যাদি।
এ ছাড়া তারা বলেন, “ভারতকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, এ দেশে আর আওয়ামী লীগের ক্ষমতা নেই। তাই তারা যেন আগের মতো করে আমাদের দেশে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা না করে। দিল্লিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলতে চাই, শরীরে এক ফোঁটা রক্ত থাকলেও আমরা ভারতের আধিপত্য মেনে নেব না।” তারা দাবি করেন, “যেভাবে আমরা হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছি, ঠিক সেভাবেই দিল্লির আগ্রাসনও রুখে দেব।”
জনপ্রিয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি সমাবেশে বলেন, “আমরা সবেমাত্র গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। এখনো অনেকের চোখ নেই, পা নেই, অনেকে কবরে শুয়ে আছে। কিন্তু তাদের মায়াকান্না হয় না, তাদের মায়াকান্না হয় হাসিনার ক্ষমতার জন্য। আমরা তাদেরকে আর কখনোই ক্ষমতার স্বাদ পুনরায় নিতে দেব না। দিল্লির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক হবে চোখে চোখ রেখে।”