ডিসি জসীম উদ্দিন বলেন, হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ইতোমধ্যে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে মাহিন মামলার এক নম্বর আসামি।
সিসিটিভির ফুটেজ দেখেই আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানিয়ে লালবাগের ডিসি বলেন, আসামিদের রাজনৈতিক পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে সোহাগের এই হত্যাকাণ্ড, শুধুই ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব নাকি এর পেছনে অন্য কোনো ঘটনা রয়েছে, সেটি নিয়ে তদন্ত চলছে। চলমান এই তদন্তে রাজনৈতিক কোনো বিবেচনা আমলে নেওয়া হবে না বলেও নিশ্চিত করেন তিনি।
গত ৯ জুলাই রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে সোহাগ নামের ওই ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে দেশজুড়ে শুরু হয় তুমুল আলোচনা-সমালোচনা। এ ঘটনায় রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) নিহতের বোন ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ১০-১৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করেন।