বিপিএল আয়োজনে বিসিবির সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। সম্মিলিত ব্যবস্থাপনায় ‘বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ২০২৫’ এবং ‘তারুণের উৎসব ২০২৫’ আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছিল আগেই। আজ তারুণ্যের উৎসব অনুষ্ঠানে বিপিএলের মাস্কট উন্মোচন করা হয়েছে। এর আগে প্রদর্শন করা হয় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদদের সম্মানে নির্মিত প্রমাণ্য চিত্র ‘জুলাই-অনির্বাণ’।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছিলেন বিসিবি সভাপতি ফারুক, বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়াল–সহ বিসিবির অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ। পাশাপাশি পুরুষ ও নারী দলের ক্রিকেটাররাও তারুণ্যের উৎসবে হাজির হয়েছেন। এ ছাড়া স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে ২৩ ডিসেম্বর মিরপুর শের-ই বাংলায়। এ ছাড়া চট্টগ্রাম ও সিলেটেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে। ২৫ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে এবং ২৭ ডিসেম্বর সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে হবে এই অনুষ্ঠান।
প্রসঙ্গত, আগামী ৩০ ডিসেম্বর শুরু হবে ২০২৫ বিপিএলের আসর। প্রায় দেড় মাসব্যাপী টুর্নামেন্টটি শেষ হবে আগামী বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি। এবারের বিপিএলের ৭টি দল হচ্ছে— ঢাকা ক্যাপিটালস, চিটাগং কিংস, দুর্বার রাজশাহী, ফরচুন বরিশাল, খুলনা টাইগার্স, রংপুর রাইডার্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্স।
বিশ্বক্রিকেটে গ্রহণযোগ্যতা তৈরির লক্ষ্যে এবারের আসরে ডিজিটাল টিকেটিং, গ্যালারিতে দর্শকদের জন্য বিনামূল্যে পানির ব্যবস্থা, উন্নত সব প্রযুক্তি, অভিজ্ঞ দেশি-বিদেশি আম্পায়ার এবং উদ্বোধনীতে বিশেষ চমক থাকবে বলে জানিয়েছে বিসিবি।