রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে রাজনৈতিক দলগুলোর চলমান সংলাপে বিএনপি অংশ নেবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ধানমণ্ডিতে বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। সংলাপে না এলেও ভোটকে ‘প্রশ্নবিদ্ধ করতে’ বিএনপি ‘নির্বাচনে আসবে’ বলেই তার ধারণা।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত নবম সংসদ নির্বাচন বিএনপি বর্জন করে। তবে দশম সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়। দলটি অংশ নিয়েছিল ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতির সংলাপেও। আগামী নির্বাচনেও বিএনপি ‘আসবে’— এমন ধারণা প্রকাশ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, তাদের নির্বাচনে আশার উদ্দেশ্য হচ্ছে— নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা।
‘কারণ তারা জানে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের উন্নয়ন অর্জনে জনগণের ভোটে বিএনপি জয়লাভ করতে পারবে না। তাদের উদ্দেশ্য নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা, এটি হলো তাদের এজেন্ডা।’নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন করা নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এবারই আইনটা হতো, মহামারির কারণে সংসদ অধিবেশন না হওয়ায় সেটি সম্ভব হয়নি। এবার না হলেও আগামী বার হবে।
আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, শিক্ষা ও মানব সম্পাদক শামসুন্নাহার চাঁপা, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক, আবদুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কেন্দ্রীয় সদস্য আব্দুল আওয়াল শামীম প্রমুখ।