আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত নৌকা, জাতীয় পার্টির প্রার্থী প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস লাঙ্গল, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মুফতি ফয়জুল করিম হাতপাখা এবং জাকের পার্টির প্রার্থী মিজানুর রহমান বাচ্চুকে গোলাপ প্রতীক দেয়া হয়। এ ছাড়া স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আলী হোসেন হরিণ মার্কা, কামরুল আহসান রুপন টেবিল ঘড়ি এবং আসাদুজ্জামান হাতি প্রতীক পেয়েছেন।
মেয়র প্রার্থীদের পরই কাউন্সিলর প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। কাউন্সিলর পদে একই প্রতীক চাওয়ায় লটারি হয়েছে অনেক প্রার্থীর মধ্যে। প্রতীক পাওয়ার পরপরই আনুষ্ঠানিক প্রচারণায় নেমে পড়েন প্রার্থীরা। গাজীপুর সিটি নির্বাচনের মতোই বরিশালের নির্বাচন সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ হওয়ার দাবি তুলেছেন প্রার্থীরা। এ ছাড়া তরুণ প্রার্থীদের ওপর ভোটাররা আস্থা রাখছেন বলে দাবি অনেকের। আগামী ১২ জুন নগরীর ১২৬টি কেন্দ্রের ৮৯৪টি কক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নগরীতে মোট ভোটার ২ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮০৯ জন এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৮৯ জন।