সেই ঘটনার পর থেকে বাফুফে ফিফা প্রাপ্ত অর্থ সঠিকভাবে ব্যয়ের চেষ্টা করছে। এরপরও ফিফা বাফুফেকে পর্যবেক্ষণের মধ্যে রেখেছে। ফলে ফিফার অনুদান বাংলাদেশ ভেঙে ভেঙে স্বল্প আকারে পেয়ে থাকে। ২০২৪ সালে ফিফা বাংলাদেশের অডিটে সন্তুষ্ট হলে পর্যবেক্ষণ উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে প্রবলভাবে। তখন ফিফার অনুদানগুলো বাফুফে আরও মসৃণভাবে পাবে। এমনটাই জানা গেছে ফেডারেশন সূত্রে।
২০২৪ সালে ফিফা প্রদত্ত অনুদানগুলোর ব্যয়ের হিসাব খতিয়ে ফিফার প্রতিনিধি বাংলাদেশে এসেছিল। দুই (একজন পুরুষ ও নারী) ব্রিটিশ কর্মকর্তা বাফুফে ভবনে এ সংক্রান্ত কাজ করেছেন গত কয়েকদিন। সেই কাজ শেষে আগামীকাল সকালে ঢাকা ত্যাগ করবেন প্রতিনিধিরা। তাদের প্রতিবেদনের ওপরই বাফুফের ফিফার আর্থিক মসৃণতা নির্ভর করছে। ফেব্রুয়ারির শেষদিকে ফিফা থেকে বাফুফে এই সংক্রান্ত একটি বার্তা পাবে।
বাফুফের আয়ের সবচেয়ে বড় অংশ ফিফার অনুদান ও নানা খাতে প্রদত্ত সহায়তা। তাই বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়াল ফিফা অডিটকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। পুনরায় ইংল্যান্ড সফরে যাওয়ার আগে তিনি অডিট কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন সশরীরে। এজন্য একদিন সকাল পৌনে ৯টায়ও ফেডারেশন ভবনে এসেছিলেন। কয়েকজন সহ-সভাপতি ও নির্বাহী সদস্যও অডিট চলাকালে বাড়তি সময় দিয়েছেন ফেডারেশনে।