এর আগে তিনি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। এরপর মঞ্চের বাম পাশে স্থাপিত ফলক উন্মোচন করতে যান। সেখানে গিয়ে তিনি লাল মখমলের কাপড়ে ঢাকা শ্বেত পাথরে কালো কালি দিয়ে উদ্বোধক হিসেবে তার নিজের নাম লেখা দেখতে পান। এতে তিনি ক্ষুব্ধ হন।
এ সময় সড়ক উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে। তাহলে কেন আমার নাম থাকবে এখানে। এটা ইমিডিয়েটলি চেঞ্জ করতে হবে।’
পরে তিনি টোল প্লাজায় গিয়ে ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন এবং নির্ধারিত টোল দিয়ে তিনি সড়ক অতিক্রম করেন। তবে ফলক উন্মোচন করেননি।
রোববার সকালে উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গাজীপুর মহানগরীর ভোগড়া টোলপ্লাজা সংলগ্ন এলাকায় রাস্তার ওপরে ঢাকা-বাইপাস এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এসময় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ড. নাজমুল করিম খান, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফীনসহ প্রকল্পের দেশী-বিদেশি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।