মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে কুদ্দুস সরদার (৪৫) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী খালের পানিতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ হন। বুধবার (৯ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৪টা দিকে গ্রেপ্তার এড়াতে খালে ঝাঁপ দেন তিনি।
কুদ্দুস সরদার টঙ্গীবাড়ী উপজেলার বালিগাঁও গ্রামের আ. ছাত্তার সরদারের ছেলে। তিনি ও তার পরিবার দীর্ঘদিন থেকে মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে।
খালে ঝাঁপ দেওয়ার পর থেকে তার সন্ধান না পেয়ে কুদ্দুদের পরিবার ৯৯৯ ফোন করলে সকালে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কুদ্দুসকে ধাওয়া করে টঙ্গিবাড়ী থানা পুলিশ। পুলিশের ধাওয়া খেয়ে বালিগাঁও বাজারের পাশে ঐতিহাসিক তালতলা গৌরগঞ্জ খালে ঝাঁপ দেন তিনি। খালটি বেশ প্রশস্ত ও তীব্র স্রোত থাকায় তিনি নিখোঁজ হন বলে জানায় এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা বলেন , কুদ্দুস সরদার ও তার পরিবারের লোকজন বালিগাঁও এলাকার কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী। তারা মাদক বিক্রির পাশাপাশি বাড়িতে জুয়ার আসর বসিয়ে এলাকার পরিবেশ নষ্ট করেছে। কিছুদিন পরপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের পরিবারের লোকজনকে ধরে নিয়ে যায়। পুনরায় তারা জেল হাজত থেকে জামিনে বের হয়ে মাদক ব্যবসা করেন
কুদ্দুস সরদারের বড় মেয়ের জামাতা আ. আজিজ বলেন, পুলিশ কী কারণে আমার শ্বশুরকে ধাওয়া করেছে তা আমাদের জানা নেই। তবে তিনি পানিতে ঝাঁপ দিয়ে পড়ার পর পুলিশ তাকে উদ্ধারের কোনো চেষ্টা করেনি এমনকি আমাদের পরিবারকেও বিষয়টি জানায়নি। আমরা তার খোঁজ না পেয়ে এলাকাবাসীর কাছে জানতে পেরে রাতে ৯৯৯ এ ফোন দিলে সকাল ৭.৪০ মিনিটের দিকে ডুবুরি দল এসে অনুসন্ধান শুরু করে।
এ ব্যাপারে ফায়ার সার্ভিস হেড অফিসের ডুবুরির ভ্রাম্যমাণ কর্মকর্তা আবুল খায়ের ঢাকা পোস্টকে বলেন, ভুক্তভোগীর পরিবার ৯৯৯ ফোন করলে আমাদের অবহিত করে পুলিশ। পরে আমরা এসে সকাল ৭.৪০ মিনিট হতে আমাদের ৪ জন ডুবুরি দিয়ে পানিতে খোঁজার কাজ শুরু করি। ঘটনাস্থলের এক থেকে দের কিলোমিটার আশে-পাশের অংশে তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। তিনি গতকাল পানিতে ঝাপ দিয়েছেন। মনে হচ্ছে প্রচণ্ড স্রোতের কারণে তার শরীর পানিতে ভেসে উঠার সময় হয়ে গেছে আমরা এখন ট্রলার নিয়ে পানিতে তার খোঁজ করবো।
এ ব্যাপারে টঙ্গিবাড়ী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজিব খান বলেন, পুলিশ অন্য কাজে ওই এলাকায় গেলে পুলিশ দেখে কুদ্দুস সরদার নদীতে ঝাঁপ দেয়। তাকে পুলিশ তাড়া করেনি। তিনি একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, ড্রেস পড়া পুলিশ দেখে পানিতে ঝাঁপ দিয়ে সাতরাতে থাকে। এটা স্থানীয় লোকজন দেখছে।
বলখালে ঝাঁপ দেওয়ার পর থেকে তার সন্ধান না পেয়ে কুদ্দুদের পরিবার ৯৯৯ ফোন করলে সকালে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কুদ্দুসকে ধাওয়া করে টঙ্গিবাড়ী থানা পুলিশ। পুলিশের ধাওয়া খেয়ে বালিগাঁও বাজারের পাশে ঐতিহাসিক তালতলা গৌরগঞ্জ খালে ঝাঁপ দেন তিনি। খালটি বেশ প্রশস্ত ও তীব্র স্রোত থাকায় তিনি নিখোঁজ হন বলে জানায় এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা বলেন , কুদ্দুস সরদার ও তার পরিবারের লোকজন বালিগাঁও এলাকার কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী। তারা মাদক বিক্রির পাশাপাশি বাড়িতে জুয়ার আসর বসিয়ে এলাকার পরিবেশ নষ্ট করেছে। কিছুদিন পরপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের পরিবারের লোকজনকে ধরে নিয়ে যায়। পুনরায় তারা জেল হাজত থেকে জামিনে বের হয়ে মাদক ব্যবসা করেন।
কুদ্দুস সরদারের বড় মেয়ের জামাতা আ. আজিজ বলেন, পুলিশ কী কারণে আমার শ্বশুরকে ধাওয়া করেছে তা আমাদের জানা নেই। তবে তিনি পানিতে ঝাঁপ দিয়ে পড়ার পর পুলিশ তাকে উদ্ধারের কোনো চেষ্টা করেনি এমনকি আমাদের পরিবারকেও বিষয়টি জানায়নি। আমরা তার খোঁজ না পেয়ে এলাকাবাসীর কাছে জানতে পেরে রাতে ৯৯৯ এ ফোন দিলে সকাল ৭.৪০ মিনিটের দিকে ডুবুরি দল এসে অনুসন্ধান শুরু করে।
এ ব্যাপারে ফায়ার সার্ভিস হেড অফিসের ডুবুরির ভ্রাম্যমাণ কর্মকর্তা আবুল খায়ের ঢাকা পোস্টকে বলেন, ভুক্তভোগীর পরিবার ৯৯৯ ফোন করলে আমাদের অবহিত করে পুলিশ। পরে আমরা এসে সকাল ৭.৪০ মিনিট হতে আমাদের ৪ জন ডুবুরি দিয়ে পানিতে খোঁজার কাজ শুরু করি। ঘটনাস্থলের এক থেকে দের কিলোমিটার আশে-পাশের অংশে তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। তিনি গতকাল পানিতে ঝাপ দিয়েছেন। মনে হচ্ছে প্রচণ্ড স্রোতের কারণে তার শরীর পানিতে ভেসে উঠার সময় হয়ে গেছে আমরা এখন ট্রলার নিয়ে পানিতে তার খোঁজ করবো।
এ ব্যাপারে টঙ্গিবাড়ী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজিব খান বলেন, পুলিশ অন্য কাজে ওই এলাকায় গেলে পুলিশ দেখে কুদ্দুস সরদার নদীতে ঝাঁপ দেয়। তাকে পুলিশ তাড়া করেনি। তিনি একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, ড্রেস পড়া পুলিশ দেখে পানিতে ঝাঁপ দিয়ে সাতরাতে থাকে। এটা স্থানীয় লোকজন দেখছে।