মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সোনামসজিদ বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকা দিয়ে তার পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। এ সময় বিএসএফ-বিজিবি ও পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।
নিহত বারিকুল ইসলাম উপজেলার দুর্লভপুর ইউনিয়নের নামোজগনাথপুর স্কুলছাম গ্রামের সেতাউরের রহমানের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, গত ৭ ফেব্রুয়ারি সীমান্ত পিলার ১০/২ থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার অভ্যন্তরে প্রবেশ করে বারিকুল ইসলাম। এ সময় ভারতীয় বাজিতপুর বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাকে আটক করে মাথায় আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরে মরদেহটি বিএসফের হেফাজতে এতদিন ছিল।
৫৩ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. মনির-উজ-জামান বলেন, আজ বিকেলে সোনামসজিদ সীমান্ত এলাকা দিয়ে বারিকুল ইসলামের মরদেহ হস্তান্তর করেছে বিএসএফ। এ সময় বিজিবি, পুলিশ ও তার পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি কামান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকে সীমান্ত এলাকায় বারিকুল ইসলামের নিহতের ব্যাপারে বিএসএফকে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছিল বিজিবি। এরপরে আজ তার মরদেহ ফেরত দেয় বিএসএফ বলে জানান তিনি।