তবে নিলামে মাত্র একটি গাড়ির সর্বোচ্চ দর উঠেছে তিন কোটি ১০ লাখ টাকা। সাবেক এমপিদের আমদানি করা ৯টি ল্যান্ড ক্রুজারের দামই হাঁকাননি কোনো ক্রেতা। তাদের আনা ২৪ গাড়ির মধ্যে ১৫টিতে আগ্রহী ক্রেতা থাকলেও তারা সংরক্ষিত দামের অর্ধেকেরও কম দর দিয়েছেন।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) টেন্ডার বক্স উন্মুক্ত করেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, প্রত্যাশিত দামের চেয়ে অনেক কম দর পাওয়ায় গাড়িগুলো আবার নিলামে তোলা হতে পারে। এ নিয়ে সিদ্ধান্ত চাওয়া হবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে।
যেসব সাবেক এমপির গাড়ি নিলামে উঠেছে তারা হলেন– এস এম কামাল হোসাইন (খুলনা-৩), আবুল কালাম আজাদ (জামালপুর-৫), সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী (ফরিদপুর-২), আক্তারউজ্জামান (গাজীপুর-৫), শাম্মী আহমেদ (সংরক্ষিত আসন-১৭), সুরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী (নওগাঁ-৩), মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ (ময়মনসিংহ-১১), মোহাম্মদ সাদিক (সুনামগঞ্জ-৪), এস এ কে একরামুজ্জামান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১), মো. নাসের শাহরিয়ার (ঝিনাইদহ-২), জান্নাত আরা হেনরী (সিরাজগঞ্জ-২), শাহ সরোয়ার কবীর (গাইবান্ধা-২), মজিবুর রহমান মঞ্জু (বগুড়া-৫), মো. তৌহিদুজ্জামান (যশোর-২), আব্দুল মোতালেব (চট্টগ্রাম-১৫), সানজিদা খানম (সংরক্ষিত আসন-৩২), মোহাম্মদ আলী আরাফাত (ঢাকা-১৭), তারানা হালিম (সংরক্ষিত আসন-১৮), রুনু রেজা (সংরক্ষিত আসন-১২), মো. আসাদুজ্জামান (রংপুর-১), মো. সাদ্দাম হোসাইন (নীলফামারী-৩), মো. সাইফুল ইসলাম (ঢাকা-১৯), এবিএম আনিসুজ্জামান (ময়মনসিংহ-৭) এবং সাজ্জাদুল হাসান (নেত্রকোনা-৪)।