কুমিল্লার মুরাদনগরে প্রার্থিতা যাচাই-বাছাইয়ের সময় প্রার্থীদের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা খুঁজে পাওয়ায় নির্বাচন কর্মকর্তা বিল্লাল মেহেদীকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গত ৬ জানুয়ারি প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন ওই কর্মকর্তা-এমন সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে বিষয়টি তদন্ত করেন কুমিল্লার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দুলাল তালুকদার ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মঞ্জুরুল আলম।
উল্লেখ্য, ষষ্ঠ ধাপে ইউপি নির্বাচনে মুরাদনগর উপজেলায় ৩১ জানুয়ারি ভোটগ্রহণ হবে। গত ৬ জানুয়ারি ছিল প্রার্থিতা যাচাই-বাছাইয়ের দিন। প্রার্থিতা বাছাইয়ের জন্য উপজেলার ২১টি ইউনিয়নের বিপরীতে সাতটি বুথ তৈরি করা হয়। সেই সুবাদে হোমনা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বিল্লাল মেহেদী রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্বে ছিলেন উপজেলার যাত্রাপুর, বাঙ্গরা পূর্ব ও বাঙ্গরা পশ্চিম-এই তিন ইউনিয়নের। সে সময় তিনি প্রার্থিতা যাচাই-বাছাইয়ে বাতিলের ভয় দেখিয়ে প্রার্থীপ্রতি ৫০০-১০০০ টাকা আদায় করেন।