রকেট উদ্ভাবনকারী দলের মতে, এই রকেট ব্যবহার করে দুই বছরের মধ্যে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনা সম্ভব। এটি বাংলাদেশের মহাকাশ উন্নয়নের জন্য একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক। জাতির প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও মহাকাশ গবেষণায় উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করে।
ধুমকেতুর সিইও নাহিয়ান আল রহমান বলেন, “আজকের দিনটি শুধু ধুমকেতুর নয়, বরং পুরো বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ‘বিদ্রোহী’ রকেট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে আমরা শুধু একটি রকেট উৎক্ষেপণ করছি না, বরং বাংলাদেশে মহাকাশ গবেষণা ও রকেট প্রযুক্তির ভবিষ্যতের জন্য একটি জাতীয় আন্দোলন শুরু করছি।”
ময়মনসিংহের বিভাগীয় কমিশনার মো. মোখতার আহমেদ বলেন, এই প্রকল্প সফল করতে হলে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা, নীতিমালা প্রণয়ন এবং একটি গ্রাউন্ড স্টেশন তৈরি করা জরুরি।
এসময় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দার ময়মনসিংহের অতিরিক্ত পরিচালক মো. খালেকুজ্জামান, জেলা প্রশাসক মো. মুফিদুল আলম, শিক্ষাবিদ কামরুল হাসান মিলন ও প্রজেক্ট সিইও নাহিয়ান আল রহমান জয়।