আগের ম্যাচে একাদশে ছিলেন। থাকলেন দ্বিতীয় ম্যাচেও। তবে মুস্তাফিজের বোলিং ফিগার বদলে গেল একেবারেই। পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে ৪ ওভার বল করে ৪৫ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। দ্বিতীয় ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালসের বিপক্ষে নিয়েছেন দুই উইকেট।
এদিন রাজস্থানের দুর্গে প্রথমে আঘাত হানেন জয়দেব উনাদকাট। তার তিন উইকেট নেওয়ার পর ইনিংসের সপ্তম ওভারে নিজের প্রথম ওভার করতে আসেন মুস্তাফিজ। ওই ওভারে মাত্র এক রান দেন তিনি, মার্কোস স্টয়নিসকে ক্যাচে পরিণত করেন জস বাটলারের।
ইনিংসের ১২তম ওভারে দ্বিতীয় বার আক্রমণে আনা হয় মুস্তাফিজকে। ওই ওভারের প্রথম বলেই ক্যাচ উঠেছিল। রায়ান পারাগ সেটা তালুবন্দি করলেও শেষ পর্যন্ত নিজের নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি। শেষ বলে একটা বাউন্ডারিও হজম করেন তিনি, ছয় বলে দেন আট রান।
১৭তম ওভারে নিজের তৃতীয় ওভার করতে এসে প্রথম বলেই চার হজম করেন মুস্তাফিজ। ওই ওভারে দুইটি বল ডট দিলেও খান ৯ রান। ইনিংসের ১৯তম ওভারে নিজের শেষ ওভার করতে আসেন মুস্তাফিজ। প্রথম বলে চার খাওয়ার পর দ্বিতীয় বলেই বোল্ড করেন টম কারানকে। ৪ ওভার বল করে ২৯ রান দিয়ে দুই উইকেট নেন বাংলাদেশি এই তারকা পেসার।