সংস্থাটির উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান জানান, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার এবং সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।
ইসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ময়মনসিংহ সিটি নির্বাচনে ৪৪ জন, কুমিল্লার ভোটে ৩৬ জন, পৌরসভাগুলোর সাধারণ ও উপ-নির্বাচনে ১২ জন করে এবং বিভিন্ন ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভোটের পরেরদিন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়রের শূন্যপদে উপনির্বাচন, ৩টি পৌরসভা সাধারণ নির্বাচনসহ কয়েকটি সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার বিভিন্ন শূন্যপদে উপনির্বাচন আগামী ৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।
নির্বাচন উপলক্ষে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন, ২০০৯ ও স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইন অনুযায়ী নির্বাচনী অপরাধ রোধ, বিজিবির স্ট্রাইকিং ফোর্সের সাথে দায়িত্বপালন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার নিমিত্ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখের পর হতে ভোটগ্রহণের পরের দিন পর্যন্ত এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করার জন্য নির্বাচন কমিশন সদয় নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
প্রতিটি মোবাইল টিমে একজন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন। এ লক্ষ্যে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের মধ্য থেকে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের প্রয়োজন হবে।
তবে স্থানীয় চাহিদা, ভোটকেন্দ্রের অবস্থান ও ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা, ওয়ার্ড বিন্যাস ইত্যাদি বিবেচনায় এবং বাস্তবতার নিরিখে রিটার্নিং অফিসার সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে মোবাইল স্ট্রাইকিং ফোর্সের সংখ্যা কমানো-বাড়ানো হলে তদনুযায়ী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের প্রয়োজন হতে পারে।