পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী এসে ওই যুবককে উদ্ধার করে। পরবর্তীতে অভিযোগকারীকে খুঁজে না পেয়ে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই গৃহবধূ তার সন্তানকে নিয়ে মেট্রো স্টেশনের নিচ দিয়ে যাচ্ছিলেন। মেট্রো স্টেশন পার হয়ে দেখেন তার সন্তান তার পাশে নেই। এরপর আশেপাশে খোঁজ নিতে থাকেন। খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে দেখেন ওই যুবকের সঙ্গে তার সন্তান। পরে ওই নারীর চিৎকারে পথচারীরা ধাওয়া দিয়ে ওই যুবককে ধরেন। এরপর মেট্রো স্টেশনের নিচের পিলারে বেঁধে বেধড়ক পেটানো হয় তাকে।
হিমেল নামের ভুক্তভোগী ওই যুবকের দাবি, তিনি ‘ছেলেধরা’ না। সোহরাওয়ার্দী উদ্যোনে তিনি বোতল টোকান। এখানেই থাকেন। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ওই যুবককে পথচারীরা পেটাচ্ছেন। ততক্ষণে ওই গৃহবধূ তার সন্তানকে নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।