সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Wednesday, August 20, 2025
  • Login
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
সময়ের দাবী
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
No Result
View All Result
সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Home শিক্ষা

ডাকসুতে স্বতন্ত্রদের ‘স্মার্ট এন্ট্রি’, মূল লড়াই ছাত্রদল-শিবিরের

August 20, 2025
in শিক্ষা
Reading Time: 1min read
A A
0
ডাকসুতে স্বতন্ত্রদের ‘স্মার্ট এন্ট্রি’, মূল লড়াই ছাত্রদল-শিবিরের
Share on FacebookShare on Twitter
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এ নির্বাচন ঘিরে পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে এখন উৎসবের আমেজ। দীর্ঘ বিরতির পর আবারও ডাকসু নির্বাচন হওয়ায় বিষয়টি শুধু শিক্ষার্থীদের মধ্যেই নয়, জাতীয় পর্যায়েও আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে। অনেকেই মনে করছেন, এই নির্বাচন জাতীয় রাজনীতির ভবিষ্যত দিক নির্দেশনায় একটি ইঙ্গিত দিতে পারে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের লক্ষ্য, এই নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হয়। কারণ, ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের পর এটিই প্রথম ডাকসু নির্বাচন। প্রশাসন চায়, এখানে যেন গণতান্ত্রিক চর্চার একটি গ্রহণযোগ্য উদাহরণ তৈরি হয়। অন্যদিকে, রাজনৈতিক মহলেও আগ্রহ রয়েছে—এই নির্বাচন কেমন প্রভাব ফেলবে জাতীয় রাজনীতিতে।

এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। তবে পাশাপাশি মাঠে আছে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস), বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট, ছাত্র অধিকার পরিষদ ও একাধিক স্বতন্ত্র প্যানেল। ভোটারদের কৌতূহল অনেক বেশি, বিশেষ করে সাত বছর পর ডাকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে আবারও রাজনৈতিক তৎপরতা দেখে।

হলগুলোতে রাজনৈতিক তৎপরতা নিষিদ্ধ থাকলেও নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে চলছে। ২৮টি পদের বিপরীতে এবার ৬৫৮টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। হল সংসদের জন্য ফরম বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৪২৭টি। মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষে প্রার্থীরা এখন নিজ নিজ পক্ষে ভোট টানতে প্রচারণায় ব্যস্ত। অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনেও প্রচারণা চলছে। হলে হলে চলছে সরব কার্যক্রম। শিক্ষার্থীদের টানতে ব্যবহার করা হচ্ছে পোস্টার, ব্যানার, ও বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি।

ডাকসুর প্রায় ৪০ হাজার ভোটারের মধ্যে পাঁচটি ছাত্র হলের শিক্ষার্থীরাই ভোটের বড় ফ্যাক্টর। এসব হলে ভোটার সংখ্যা প্রায় ৪৮ শতাংশ, ফলে জয়-পরাজয় নির্ভর করছে অনেকটাই এই ভোটারদের ওপর। তবে প্রার্থীদের অতীত পরিচিতি, আন্দোলনে ভূমিকা, সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড এবং মতাদর্শ—সবই এবার ভোটে প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন অনেকে।

যদিও ছাত্রদলের প্যানেল এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হয়নি। দলটি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চূড়ান্ত নির্দেশনার অপেক্ষায়। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ফরম সংগ্রহ করতে বলা হয়েছিল, সেই নির্দেশে অনেকেই মনোনয়ন নিয়েছেন। তবে ছাত্রদলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে অন্যতম নাম আবিদুল ইসলাম খান। তিনি ’২৪ সালের আন্দোলনের সময় ছাত্রদের উদ্দেশে ‘কেউ কাউকে ছেড়ে যাইয়েন না’ বলে আবেগঘন আহ্বান জানিয়েছিলেন। তার এই বক্তব্য এখনো অনেক শিক্ষার্থীর মনে রয়ে গেছে।

সাথে আছেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুমিনুল জিসান। তিনিও দুঃসময়ের পরীক্ষিত নেতা। ভিপি পদে আবিদুল ইসলাম খান, জিএস পদে শেখ তানভীর বারী হামিম এবং এজিএস পদে তানভীর হাদী মায়েদকে নিয়ে গুঞ্জন বেশি। নতুন ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও ছাত্রদলের জনপ্রিয়তা রয়েছে। হল সংসদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদের দিকেও নজর রাখছে দলটি, যেখানে জয়ের সম্ভাবনা বেশ ভালো বলে মনে করা হচ্ছে।

অন্যদিকে, হাসিনার পতনের পর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইসলামী ছাত্রশিবিরের তৎপরতা নতুন ছন্দে ফিরেছে। দীর্ঘদিন কোণঠাসা থাকার পর তারা সংগঠিত ও সমন্বিতভাবে মাঠে নেমেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশে কোনো হঠকারী প্রদর্শন নয়, বরং শৃঙ্খলা ও আদর্শিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তারা নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছে। একাডেমিক মেধা, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্যানেল গঠনের মাধ্যমে তারা ইতিবাচক বার্তা দিতে চেয়েছে।

ছাত্রশিবির ইতোমধ্যে তাদের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করেছে। তারা দাবি করেছে, তাদের প্যানেল ‘ইনক্লুসিভ’। এই প্যানেলে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাদিক কায়েম এবং জিএস পদে এসএম ফরহাদ। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে এই দুই নেতাই বারবার আলোচনায় এসেছেন।

প্যানেলে চারজন নারী প্রার্থীও আছেন। এর মধ্যে ইনকিলাব মঞ্চের ফাতেমা আক্তার জুমাকে রাখা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক পদে। অনেকে বলছেন, এর মাধ্যমে শিবির মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অতীতের বিতর্ক থেকে নিজেদের বের করে আনার চেষ্টা করেছে।

এছাড়াও রয়েছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী রাইসুল, এবং চোখ হারানো শিক্ষার্থী জসিম উদ্দিন। এমন প্রার্থীরা শিবিরকে সহানুভূতি এবং সাহসিকতার বার্তা দিতে সহায়তা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আরও আছেন একাধিক বিভাগে সর্বোচ্চ ফলধারী শিক্ষার্থীরা, যেমন মাজহারুল ইসলাম, মুহাম্মাদ সাজ্জাদ হোসাইন খান ও মহিউদ্দিন খান। এছাড়াও, প্যানেলে রয়েছেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সর্ব মিত্র চাকমা। যিনি নিজ বিভাগে জনপ্রিয় এবং আন্দোলনেও সক্রিয় ছিলেন।

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) এবার ভাঙনের মুখে। অভ্যন্তরীণ কোন্দল, দ্বিচারিতা ও কোরাম নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বেশ কয়েকজন নেতা পদত্যাগ করেছেন। বিদ্রোহী হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন অনেকে। তবে ভিপি পদে আব্দুল কাদের এবং জিএস পদে আবু বাকের মজুমদারকে ঘিরে এখনও কোনো বিরোধ নেই। এজিএস পদে রয়েছে দ্বন্দ্ব। এনসিপি থেকে বহিষ্কৃত মাহিন সরকার স্বতন্ত্রভাবে জিএস প্রার্থী হয়েছেন। শোনা যাচ্ছে, তাকে এজিএস পদে মনোনয়ন না দেওয়াতেই এই সিদ্ধান্ত।

একাংশ চান মুখ্য সমন্বয়ক তাহমিদ আল মুদ্দাস্‌সির চৌধুরীকে এজিএস প্রার্থী করতে। অপরদিকে, সদস্য সচিব জাহিদ আহসানও এ পদে লড়তে প্রস্তুত। এর বাইরেও ঢাবি শাখার একজন নেতাও বিদ্রোহী হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সব মিলিয়ে দলটি অভ্যন্তরীণ সংকটে জর্জরিত।

ছাত্র অধিকার পরিষদ তাদের প্যানেল ঘোষণা করেছে। এখানে ভিপি পদে কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, জিএস পদে সাবিনা ইয়াসমিন এবং এজিএস পদে রাকিবুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। তাদের স্লোগান— ভোট ফর চেঞ্জ, এবং প্যানেলের নাম ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’।

ভবিষ্যতে যিনি মাথা উঁচু করে কথা বলতে পারবেন, তাকেই ভোট দেবো। জনপ্রিয় হলেও মেরুদণ্ডহীন কাউকে নয়।

নারী শিক্ষার্থী সায়েরা আক্তার

বাম ছাত্র সংগঠনগুলো এবার সংকটে পড়েছে। তাদের প্যানেলে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন শেখ তাসনিম আফরোজ ইমি। যিনি ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনে শামসুন্নাহার হলের ভিপি হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি একসময় ডাকসুকে শেখ হাসিনাকে আজীবন সদস্য করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন, যা বিতর্ক সৃষ্টি করে। এবার তাকে সামনে রেখেই ‘প্রতিরোধ পরিষদ’ প্যানেল গঠন করেছে বাম জোট। কিন্তু প্যানেল ঘোষণার পর থেকেই জনপ্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

ইসলামী ছাত্র আন্দোলনও প্যানেল ঘোষণা করেছে। তাদের ভিপি পদে আছেন ইয়াসিন আরাফাত, জিএস পদে খায়রুল আহসান মারজান এবং এজিএস পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাইফ মুহাম্মদ আলাউদ্দিন।

অন্যদিকে, উল্লেখযোগ্যভাবে আলোচনায় রয়েছে একাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাদের মধ্যে অন্যতম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা, যিনি ভিপি পদে লড়ছেন। তার প্যানেলে আলোচনায় এসেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়া এবং বর্তমান সভাপতি মহিউদ্দিন মুজাহিদ মাহির নাম—যারা যথাক্রমে জিএস ও এজিএস পদে লড়ার কথা ভাবছেন।

স্বতন্ত্র প্রার্থী জামাল উদ্দিন খালিদও প্যানেল গঠন করেছেন। তার প্যানেলে আছেন ক্যাম্পাসের পরিচিত ছাত্রনেতারা। এছাড়া মোসাদ্দেক আলী ইবনে মুহাম্মদ ও এবি জুবায়েরদের অংশ থেকেও একটি প্রভাবশালী প্যানেল গঠন হয়েছে। এখানে আন্দোলন-সংগ্রামে পরিচিত মুখগুলোই জায়গা পেয়েছেন।

মঙ্গলবার মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় শেষ হয়েছে। ডাকসু নির্বাচন কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এখন পর্যন্ত ৬৫৮টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। জমা পড়েছে ১০৬টি। কেউ কেউ একাধিক পদে মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন। তবে চূড়ান্ত তালিকার আগে প্রত্যাহারের দিন একাধিক ফরম বাতিল করে একটি রেখে দিতে হবে।

শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অনেকেই এখনো ভোটের সিদ্ধান্ত নেননি। কবি জসীম উদ্দীন হলের শিক্ষার্থী ইমরান হোসেন বলেন, এই প্রথম মনে হচ্ছে, সত্যিই ভোটটা দিতে হবে। তবে যারা আগে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে, তাদের ভোট দেবো না। অন্যদিকে ছাত্রী সায়েরা আক্তার বলেন, ভবিষ্যতে যিনি মাথা উঁচু করে কথা বলতে পারবেন, তাকেই ভোট দেবো। জনপ্রিয় হলেও মেরুদণ্ডহীন কাউকে নয়।

তবে শঙ্কাও আছে। একজন শিক্ষার্থী বলেন, শিবিরকে নেতৃত্বে দেখতে চাই না। আবার ছাত্রদল ভবিষ্যতে ছাত্রলীগের মতো আচরণ করবে কি না, সেটা নিয়েও সংশয় রয়েছে। তবে অনেকেই বলছেন, বিকল্প নেতৃত্বের ঘাটতি রয়েছে।

ডাকসুর মূল উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের অধিকার নিশ্চিত করা। তারা চায় নিরাপদ আবাসন, মানসম্মত খাবার, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। কিন্তু বাস্তবতায় ডাকসু প্রায়ই জাতীয় রাজনীতির ছায়ায় ঢাকা পড়ে। এই শঙ্কা এবারও রয়েছে।

তবে বেশিরভাগ ভোটারই নজর রেখেছেন ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের প্যানেলের দিকে। যদিও কিছু স্বতন্ত্র প্রার্থীর জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। এর মধ্যে উমামা ফাতেমা অন্যতম। অনেক শিক্ষার্থী মনে করছেন, ভিপি পদে তিনিই হতে পারেন একটি শক্তিশালী বিকল্প।

উল্লেখ্য, সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। তখন ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন নুরুল হক নুর (ছাত্র অধিকার পরিষদ) এবং জিএস ছিলেন ছাত্রলীগের গোলাম রব্বানী। এবার নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে—সেই প্রত্যাশায় অপেক্ষা করছে গোটা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

Share61Tweet38Share15
Previous Post

৭০ লাখের ছবি, ৭৫ কোটির ইতিহাস— খরচের ১০০ গুণ আয় করে যে সিনেমা

Next Post

৪১ হাজার ৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

Related Posts

‘তোর বাবা টাকা দিতে পারে না, তোকে পরীক্ষা দিতে হবে না, বলে বের করে দেয়
শিক্ষা

‘তোর বাবা টাকা দিতে পারে না, তোকে পরীক্ষা দিতে হবে না, বলে বের করে দেয়

August 20, 2025
৪১ হাজার ৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
শিক্ষা

৪১ হাজার ৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

August 20, 2025
ভোটে তিন ক্যাম্পাস সরগরম, ‘নড়বড়ে’ ছাত্রদল নীরব
শিক্ষা

ভোটে তিন ক্যাম্পাস সরগরম, ‘নড়বড়ে’ ছাত্রদল নীরব

August 18, 2025
ইবির ১৯ শিক্ষক ৩১ শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ
শিক্ষা

ইবির ১৯ শিক্ষক ৩১ শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ

August 18, 2025
সচিবালয়ে শিক্ষকদের ১২ প্রতিনিধি, সুখবরের প্রত্যাশায় হাজারো শিক্ষক
শিক্ষা

সচিবালয়ে শিক্ষকদের ১২ প্রতিনিধি, সুখবরের প্রত্যাশায় হাজারো শিক্ষক

August 13, 2025
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ১১ সেপ্টেম্বর
শিক্ষা

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ১১ সেপ্টেম্বর

August 13, 2025
Next Post
৪১ হাজার ৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

৪১ হাজার ৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent News

সিলেটে উৎমাছড়া পর্যটনকেন্দ্র থেকে ২ লাখ ঘনফুট পাথর উদ্ধার

সিলেটে উৎমাছড়া পর্যটনকেন্দ্র থেকে ২ লাখ ঘনফুট পাথর উদ্ধার

August 20, 2025

Categories

  • Uncategorized
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • জাতীয়
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • সময়ের দাবী
  • সম্পাদকীয়

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Privacy & Policy
সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা