বাফুফে সভাপতির সঙ্গে সাফের সভাপতির পদটা সমান্তরালভাবে চালাচ্ছেন কাজী সালাউদ্দিন। ২০০৮ সালে বাফুফে নির্বাচনে সভাপতি নির্বাচিত হন। এর পরের বছর সাফের সভাপতি হন।
২০১২ সাল বাদে অন্য তিন মেয়াদে ভোটাভুটির মাধ্যমে বাফুফে সভাপতি হতে হয়েছে সালাউদ্দিনকে। তবে সাফের সভাপতি পদে তাকে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়তে হয়নি। চারবারই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
সাফের নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল এপ্রিলে। সেটা পিছিয়ে দুুই মাস ২৫ জুন নির্ধারিত হয়। নির্বাচন এখনো দুই মাস দেরি থাকলেও মনোনয়নপত্র গ্রহণ, জমার কাজ শুরু হয়েছে। সেখানে সভাপতি পদে মাত্র একটি মনোনয়ন জমা পড়েছে। কাজী সালাউদ্দিন ছাড়া অন্য কেউ মনোনয়নপত্র জমা দেননি। সালাউদ্দিন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করলে তাকেই সাফের নির্বাচন কমিশন পুনরায় পরবর্তী চার বছরের জন্য সভাপতি নির্বাচিত করবে।
সাফের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল বলেন, ‘আমাদের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচনের মাস তিনেক আগে মনোনয়নপত্র সংক্রান্ত কাজ শুরু হয়। এক মাসে আগে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত প্রার্থীতা প্রকাশ করবে। সাফ সচিবালয়ের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনে সকল মনোনয়ন পত্র পাঠানো হয়েছে। তারা যাচাই বাছাই করে দেখবে।’
সভাপতি পদ ছাড়া অন্য পদেও পদের তুলনায় একাধিক প্রার্থীর নাম পড়েনি। ফলে সাফে ভোটাভুটি হচ্ছে না।