সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Wednesday, July 9, 2025
  • Login
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
সময়ের দাবী
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • বর্তমান বিশ্ব
  • দেশজুড়ে
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • শিক্ষা
  • বিনোদন
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী
  • English
No Result
View All Result
সময়ের দাবী
No Result
View All Result
Home জাতীয়

চালুর আগেই বদল মূল্যায়ন পদ্ধতি

November 25, 2022
in জাতীয়, শিক্ষা
Reading Time: 1min read
A A
0
চালুর আগেই বদল মূল্যায়ন পদ্ধতি
Share on FacebookShare on Twitter

বাস্তবায়নের আগেই বদলে গেছে নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতি। গত ৩০ মে জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটিতে (এনসিসিসি) এ সংক্রান্ত রূপরেখা অনুমোদন হয়। তখন এতে পাঠের একটি অংশ শিখনকালীন আর বাকিটা সামষ্টিক মূল্যায়নের কথা উল্লেখ ছিল। কিন্তু এখন শিখনকালীন ও সামস্টিক মূল্যায়ন মিলিয়ে ফেলা হয়েছে। অর্ধবার্ষিক ও বার্ষিক পরীক্ষার আগে অভিজ্ঞতাভিত্তিক যে পাঠ বা কাজ দেওয়া হবে, সেগুলোই থাকবে সামষ্টিক মূল্যায়নে। এ ক্ষেত্রে কেবল সমস্যাগুলো (প্রশ্ন) তুলনামূলক কঠিন করে দেওয়া হবে। এর ফলে উভয় ধরনের (শিখনকালীন ও সামষ্টিক) মূল্যায়নে আলাদাভাবে কোনো অংশ থাকছে না।

প্রথমে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণিতে মোট পাঠের ৬০ শতাংশই শিখনকালীন মূল্যায়নের ওপর জোর দেওয়ার কথা ছিল। এছাড়া ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণিতে ৫০ শতাংশ, নবম-দশম শ্রেণিতে ৪০ আর উচ্চ মাধ্যমিকে ৩০ শতাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দৈনন্দিন পাঠদানে শিখনকালীন মূল্যায়ন করার কথা ছিল। সরকার ছাত্রছাত্রীদের বাস্তবজীবন ও কারিগরি শিক্ষার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এতে হাতে-কলমে শিক্ষার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে আগামী বছর ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম আসছে। প্রথম শ্রেণিতেও এটি চালু করার কথা আছে। এরপর পর্যায়ক্রমে চালু হবে অন্যান্য শ্রেণিতে। এর মধ্যে ২০২৪ সালে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম ও মূল্যায়ন পদ্ধতি চালু করা হবে। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম এবং পরের বছর উচ্চ মাধ্যমিকের একাদশ শ্রেণিতে আর দ্বাদশ শ্রেণিতে ২০২৭ সালে চালুর কথা আছে।

সেই হিসাবে ২০২৫ সালের এসএসসি ও ২০২৬ এবং ২০২৭ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা নতুন পদ্ধতিতে পাবলিক পরীক্ষায় বসবে। তবে তাদের (এসএসসি-এইচএসসি) পরীক্ষা পদ্ধতি কেমন হবে, তা এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত করতে পারেনি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

এ প্রসঙ্গে সংস্থাটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, শিক্ষার্থীদের হাতে-কলমে শেখানোর বিষয়টি গুরুত্ব দিতে গিয়েই চালুর আগে মূল্যায়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। কেননা সামষ্টিক মূল্যায়নে পাঠের আলাদা অংশ রাখা হলে, আগের মতোই মুখস্থভিত্তিক লিখিত পরীক্ষা ফিরে আসতে পারে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা আবার নোট-গাইড আর কোচিংয়ের কবলে পড়তে পারে। এসব ভেবেই এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।

জানা গেছে, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন হলে পাঠ্যবইয়ের সংখ্যা কমে যাবে। বর্তমানে মাধ্যমিকে ১০ থেকে ১৩টি পাঠ্যবই আছে। প্রত্যেক বিষয়ের ওপর পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হয়। নতুন শিক্ষাক্রমে বিষয় কমবে না। কিন্তু কমবে পাঠ্যবই। চতুর্থ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঁচটি বিষয় থাকবে। এগুলো হচ্ছে-বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান। এগুলোর ওপর শিখনকালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন হবে।

এছাড়া পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ৬টি, অষ্টম পর্যন্ত ৮টি আর বাকি শ্রেণিতে দশটি বিষয় থাকবে। উল্লিখিত ৫টির বাইরে যেসব বিষয় থাকবে তার ওপর অবশ্য কোনো অর্ধবার্ষিক বা বার্ষিক মূল্যায়ন হবে না। কেবল শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে। এটি কিছুতেই পরীক্ষা নয়। অন্যদিকে বছরব্যাপী যে মূল্যায়ন (শিখনকালীন ও সামষ্টিক) হবে তার তথ্য কেন্দ্রীয়ভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে। এজন্য শিক্ষকদের একটি অ্যাপ দেওয়া হবে মোবাইল ফোনে। ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও সেটি ডাউনলোড করে সেটিতে তারা তথ্য দিতে (ডাটা ইনপুট) পারবেন।

এরপর সুবিধাজনক সময়ে ইন্টারনেট সংযোগে এলে তার তথ্য কেন্দ্রীয় ডাটাব্যাংকে চলে আসবে। সূত্র জানায়, এ লক্ষ্যে বর্তমানে অ্যাপ তৈরির কাজ চলছে। আর কেন্দ্রীয় ডাটা ব্যাংকের জন্য আমাজনের সার্ভার ভাড়া নেওয়ার চিন্তা আছে দুবছরের জন্য। এর মধ্যে নিজস্ব সার্ভার ব্যবস্থা গড়ে তোলার পরিকল্পনা আছে। সম্প্রতি এনসিটিবির এক বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে।

নতুন এই শিক্ষাক্রম তৈরির সঙ্গে যুক্ত আছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) অধ্যাপক এম তারিক আহসান। তিনি যুগান্তরকে বলেন, সামষ্টিক মূল্যায়নের নামে লিখিত পরীক্ষা শুরু হলে একদিকে অভিজ্ঞতাভিত্তিক লেখাপড়া বিঘ্নিত হবে। এজন্যই সামষ্টিক (অর্ধবার্ষিক-বার্ষিক) পরীক্ষার বদলে শিখনকালীন মূল্যায়নের পুনরাবৃত্তির সিদ্ধান্ত হয়েছে। এতে একই বিষয়ে অপেক্ষাকৃত কঠিন সমস্যা সমাধান করতে দেওয়া হবে। ফলে পাঠ্যবই থেকে কিছু মুখস্থ করার প্রয়োজন পড়বে না।

এনসিটিবির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ষষ্ঠ শ্রেণিতে এবার যে ৬২ স্কুলে পাইলটিং (পরীক্ষামূলক বাস্তবায়ন) করা হয়েছে, তা অনেকটাই তাড়াহুড়োর করে হয়। এরপরও সেটির আলোকেই মূল্যায়নে উল্লিখিত পরিবর্তন আনা হয়েছে। কিন্তু পাইলটিংয়ের ফলাফলে বিশেষজ্ঞরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন। এ কারণে আগামী বছর সপ্তম শ্রেণিতে ফের পাইলটিং চলবে। এরপর ‘ফিডব্যাক’ (পর্যবেক্ষণ/মূল্যায়ন) অনুযায়ী ২০২৪ সালে তুলনামূলক চূড়ান্ত মূল্যায়ন পদ্ধতি আনা হবে।

বিদ্যমান শিক্ষাক্রমে নবম-দশম দুই শ্রেণিতে পঠিত বিষয়ের ওপর এসএসসি আর একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে পঠিত বিষয়ের ওপর এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া হয়। নতুন শিক্ষাক্রমে নবম শ্রেণি স্কুলে কেবল দুটি মূল্যায়নে অংশ নেবে। আর এসএসসি মূল্যায়ন নেওয়া হবে কেবল দশম শ্রেণির পাঠের ওপর। আর ইংরেজি মাধ্যমের ‘এ’ লেভেলের মতোই উচ্চ মাধ্যমিকের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে দুবার মূল্যায়ন হবে।

এটিকে শিক্ষাক্রমে পরীক্ষা বলা হচ্ছে না। আর যেহেতু এটি পরীক্ষা নয়, তাই প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে যেভাবে শিখনকালীন মূল্যায়নের মধ্য দয়ে বছর কাটাতে হবে, সেভাবেই এই স্তরেও যেতে হবে। তবে এই মূল্যায়ন পদ্ধতি কেমন হবে, কী কী থাকছে-সেটি জানতে আরও এক বছর অপেক্ষা করতে হবে।

সংশ্লিষ্টরা আরও জানান, যেহেতু দুই পাবলিক পরীক্ষায় শিখনকালীন মূল্যায়নকে অগ্রাধিকার দেওয়ার চিন্তা আছে, তাই বিদ্যমান সৃজনশীল পদ্ধতি থাকছে না। এর পাশাপাশি একটি নির্দিষ্ট নম্বরের এমসিকিউও বিদায় নিচ্ছে। এই উভয় ধরনের প্রশ্নের উত্তরই শিক্ষার্থীরা মুখস্থ করে পরীক্ষা দিচ্ছে। সৃজনশীল পদ্ধতি চালুর সময়ে নোটগাইড-কোচিং ব্যবসা ‘পালাবে’ বলা হলেও মূলত উভয় ব্যবসাই দারুণ জমজমাট হয়েছে।

উদ্দীপক ‘কমন’ পড়ার জন্য এখন শিক্ষার্থীদের একাধিক কোম্পানির গাইডবই কিনতে হচ্ছে। পাশাপাশি পদ্ধতি বুঝতে যেতে হচ্ছে শিক্ষকের বা ব্যবসায়িক কোচিং সেন্টারে। কিন্তু নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের শিখনকালীন বা ক্লাসরুমে এমন সব যোগ্যতা অর্জন করতে শেখানো হবে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে, যা সে নিজের জীবনে বাস্তব কাজে প্রয়োগ করতে পারবে। ফলে কেউ শিক্ষার মাঝপথে ঝরে পড়লেও জীবনযুদ্ধে কিছু করে খেতে পারবে।

সম্প্রতি সংশোধিত নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতির প্রস্তাবে দেখা যায়, শিক্ষার্থীকে বর্তমানে পরীক্ষার আগে সারা বছর পাঠদান আর মুখস্থ করানো হয়। এর পরিবর্তে এখন তাকে অ্যাসাইনমেন্ট (একটি বিষয়ে কাজ/সমস্যা সমাধান করতে দেওয়া), প্রেজেন্টেশন (কাজ করে আনা বিষয় ক্লাসরুমে উপস্থাপন), যোগাযোগ ইত্যাদি দেওয়া হবে। সৃজনশীল পদ্ধতিতে শিক্ষকই লেখাপড়ার কেন্দ্রে থাকেন।

নতুন পদ্ধতিতে তার ভূমিকা হবে সমন্বয়কের। কেন্দ্রে থাকবে শিক্ষার্থী। সহপাঠী, অভিভাবক, প্রতিবেশী বা সমাজের অংশীজনের কাছে গিয়ে শিক্ষকের দেওয়া কাজ সমাধান করে নিয়ে আসবেন। তার এই কাজ শিক্ষকের পাশাপাশি তার সহপাঠীসহ যাদের কাছে যাবেন তাদের সবাই মূল্যায়ন করবেন। এভাবে বিষয়ভিত্তিক বিভিন্ন অ্যাসাইনমেন্ট অর্ধবার্ষিক আর বার্ষিক পরীক্ষার আগে পর্যন্ত করবেন।

মোট কয়টি অ্যাসাইনমেন্ট করতে হবে এবং উপস্থাপন করতে হবে তা শিক্ষকের গাইডে ও প্রশিক্ষণকালে বলে দেওয়া থাকবে। এ লক্ষ্যে কেবল শিক্ষক গাইডই তৈরি করা হবে না, ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখার আলোকে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন নীতিমালা’ করে দেওয়া হবে।

জানা গেছে, মূল্যায়নে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা এমনকি এসএসসি-এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষায়ও নম্বর দেওয়ার কোনো ব্যবস্থা থাকবে না। এর পরিবর্তে মূল্যায়ন বা শিক্ষার্থীর গ্রেডিং নির্ধারণ তিনটি মন্তব্য দিয়ে। অর্থাৎ শিক্ষার্থীর পারফরম্যান্স বিবেচনায় নিয়ে তিন ভাগ করা হবে ক্লাসের শিক্ষার্থীদের। আর এটা হবে যোগ্যতা অর্জনের বিচারে। যারা নির্দিষ্ট কোনো কাজ কোনোরকমে করে আনতে পারবে তাদের দেওয়া হবে ‘প্রারম্ভিক’ মন্তব্য। যাদের কাজ মোটামুটি হবে তারা পাবে ‘অন্তর্বর্তীকালীন’ মন্তব্য।

আর যারা ওই কাজ সফলতার সঙ্গে ভালোভাবে করে এনে ক্লাসে উপস্থাপন করতে পারবে তাদের ‘পারদর্শী’ মন্তব্য দেওয়া হবে। কাউকে কোনো গ্রেড দেওয়া হবে। আবার শিক্ষক এককভাবে এই মূল্যায়ন করবেন না। একজন মাত্র শিক্ষকের মন্তব্যেও সামষ্টিক মন্তব্য বা ফল দেওয়া হবে না।

এছাড়া শিক্ষক আলাদাভাবে নিজের স্মার্টফোনে যে মন্তব্য দেবেন তারা অন্য দশজন শিক্ষকের মন্তব্যের সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সমন্বয় করে মন্তব্য বা মূল্যায়ন গ্রেড তৈরি হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে তার সহপাঠী, অভিভাবক, সমাজের অংশীজন যে মন্তব্য দিয়েছেন সেসব যুক্ত করতে হবে অ্যাপে। ফলে সবমিলে শিক্ষকের অসাধুতা করার সুযোগ থাকবে না।

এই পদ্ধতি অনুযায়ী, কেবল নির্দিষ্টসংখ্যক দক্ষতা অর্জন করতে পারলেই পরবর্তী শ্রেণিতে উঠানো হবে শিক্ষার্থীকে। ক্লাসে দেওয়া কাজের পাশাপাশি উপস্থিতির হার, ক্লাসরুমে কাজে সাড়াদান, মনোযোগ, সহমর্মিতা ইত্যাদিও বিবেচনায় নেওয়া হবে শিক্ষার্থী মূল্যায়নে। পরের শ্রেণিতে উত্তীর্ণের ক্ষেত্রে তিন ধরনের মন্তব্য থাকবে। এগুলো হচ্ছে-‘উত্তীর্ণ হয়েছে’, ‘উত্তীর্ণ হয়নি’ এবং ‘শর্ত সাপেক্ষে উত্তীর্ণ’। আর এই তিন শ্রেণির বাইরে যারা থাকবে বা যারা কাঙ্ক্ষিত দক্ষতা অর্জন করতে পারবে না তাদের আগের শ্রেণিতেই রাখা হবে।

প্রশ্ন উঠেছে, যদি পাবলিক পরীক্ষায় এই পদ্ধতিতে ফল বা মূল্যায়ন করা হয় তাহলে এর আন্তর্জাতিকীকরণ কীভাবে হবে? কেননা অনেকে এইচএসসি পাশের পর বিদেশে লেখাপড়া করতে যায়। এছাড়া উচ্চশিক্ষায়ও এসএসসি-এইচএসসি পর্যায়ের রেকর্ড দেখতে চায়। এর জবাবে শিক্ষাক্রমের কাজে যুক্ত অধ্যাপক তারিক আহসান বলেন, নিউজিল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, ফিলিপাইন ও ভুটান এই পদ্ধতিতে যাচ্ছে।

২০২৫ সালে এসএসসি আর ২০২৭ সালে এইচএসসিতে যখন ‘মন্তব্য’ভিত্তিক ফল আর সনদ দেওয়া হবে, তখন ইংরেজি মাধ্যমের ও-এ লেভেলেও পরিবর্তন চলে আসবে। সুতরাং শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়বে না। আর কেউ উচ্চশিক্ষায় বিদেশে যেতে চাইলে সার্ভারে থাকা তার রেকর্ড বড় সম্পদ হবে। এটা থেকে সংশ্লিষ্টরা তাকে ‘রিকমেন্ড’ (সুপারিশ) করবেন। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশের ভেতরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায়ও ততদিনে পরিবর্তন আসবে। আনতে বাধ্য হবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নতুন পদ্ধতিতে বাস্তবায়নে সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকবে শিক্ষকের ও শিক্ষার মাঠ প্রশাসনের। এজন্য মধ্য ডিসেম্বরে প্রধান শিক্ষক, শিক্ষক, একাডেমিক সুপারভাইজার, শিক্ষা কর্মকর্তা, শিক্ষা বোর্ড ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ শুরু করা হবে।

Share61Tweet38Share15
Previous Post

নওগাঁয় শেখ রাসেল শিশু-কিশোর পরিষদে হামলা, আগুন

Next Post

সাকিবের নৈপুণ্যে টি-টেনে জয় পেল বাংলা টাইগার্স

Related Posts

আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন ছাড়া কোনো সংস্কার গ্রহণযোগ্য নয়
জাতীয়

আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন ছাড়া কোনো সংস্কার গ্রহণযোগ্য নয়

July 8, 2025
চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চাইলেন এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
জাতীয়

চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চাইলেন এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

July 8, 2025
দুদক সংস্কার নিয়ে বিএনপির অবস্থান হতাশাজনক : কমিশন
জাতীয়

দুদক সংস্কার নিয়ে বিএনপির অবস্থান হতাশাজনক : কমিশন

July 7, 2025
৭ জুলাই: বাংলা ব্লকেডে স্থবির ঢাকা, কোটা বাতিলে ১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা
জাতীয়

৭ জুলাই: বাংলা ব্লকেডে স্থবির ঢাকা, কোটা বাতিলে ১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা

July 7, 2025
স্বার্থান্বেষী কমিউনিকেশন মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি : আহমদ তৈয়্যব
জাতীয়

স্বার্থান্বেষী কমিউনিকেশন মাফিয়াদের রোষানলে পড়েছি : আহমদ তৈয়্যব

July 7, 2025
সংশোধনী প্রস্তাব আনছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
জাতীয়

সংশোধনী প্রস্তাব আনছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ

July 7, 2025
Next Post
সাকিবের নৈপুণ্যে টি-টেনে জয় পেল বাংলা টাইগার্স

সাকিবের নৈপুণ্যে টি-টেনে জয় পেল বাংলা টাইগার্স

Recent News

আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন ছাড়া কোনো সংস্কার গ্রহণযোগ্য নয়

আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন ছাড়া কোনো সংস্কার গ্রহণযোগ্য নয়

July 8, 2025

Categories

  • Uncategorized
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • জাতীয়
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • সময়ের দাবী
  • সম্পাদকীয়

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Privacy & Policy
সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • দেশজুড়ে
  • বর্তমান বিশ্ব
  • অর্থনীতি
  • খেলার সংবাদ
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সময়ের দাবী

© 2021 - All Rights Reserved by Somoyerdabibd.com

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা
  • রাষ্ট্রপতি নিয়োগের রিট খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা