ঈদকে সামনে রেখে পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে নামিদামি ব্রান্ডের পোশাকের দোকান সেজেছে নব উদ্যোমে। এখন ক্রেতার অপেক্ষা। বাড়তি বিক্রির চেষ্টা। আর ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আলোকসজ্জাকে হাতিয়ার বানিয়েছেন অনেকেই।
রাজধানীতে বসুন্ধরা শপিং মল, যমুনা ফিউচার পার্ক, টোকিও স্কয়ার, রাপা প্লাজার মতো বড় বড় শপিং মল রয়েছে। যা বেশ সুপরিচিত। এসব মার্কেটের বাইরেও গত কয়েক বছরে গড়ে উঠেছে অনেক নামিদামি ব্রান্ডের শোরুম।
নগরির খিলগাঁও তালতলা রোড, মোহাম্মদপুরের রিংরোড, ধানমণ্ডির সাত মসজিদ রোড বাণিজ্যিক সড়কের তকমা পেয়েছে বহু আগেই। এসব সড়কের দুই পাশে তাকাতেই চোখে পড়ে ইয়োলো, ভার্গো, বে, বাটার মতো প্রতিষ্ঠানের শোরুম।
ঈদকে সামনে রেখে এরইমধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠানই নিজেদেরকে আরও ক্রেতা উপযোগী করে তুলেছে। নতুন ডিজাইন, নতুন পণ্য, আধুনিকতার সংমিশ্রণ আর ছাড়। সব কিছুই যেন মিলছে এক ছাদের নিচে।
চলতি পথে শোরুমগুলো যেন নাগরিকদের দৃষ্টি এড়িয়ে না যায়, সে বিষয়টিও খেয়াল রেখেছে অনেক প্রতিষ্ঠান। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের সামনে করা হয়েছে রঙিন আলোকসজ্জা।
আলো ঝলমলে এসব প্রতিষ্ঠানে ক্রেতাদের সমাগম এখনও কম। তবে বিক্রেতাদের মতে, ঈদের কেনাকাটা পুরোদমে এখনও জমে ওঠেনি।
পোশাক প্রতিষ্ঠান আর্টিসানের বিক্রয়কর্মী আয়েশা আক্তার ঢাকা মেইলকে জানান, দিনের বেলা ক্রেতা সমাগম স্বাভাবিক থাকলেও ইফতারের পর তা বেড়ে যায়। তবে ঈদের মূল বেচাকেনা এখনও সেভাবে শুরু হয়নি।
১৫ রোজার পর থেকে বিক্রি আরও বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেছে বেল, বে, বাটায় কর্মরত বিক্রয়কর্মীরা।