গাইডলাইনের আলোকে ৮ মার্চ থেকে ডিজেল ও কেরোসিনের বিদ্যমান বিক্রয়মূল্য ১০৯ টাকা লিটার থেকে ৭৫ পয়সা কমিয়ে ১০৮ টাকা ২৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়াও অকটেনের বিদ্যমান বিক্রয়মূল্য ১৩০ টাকা লিটার থেকে ৪ টাকা কমিয়ে ১২৬ টাকা এবং পেট্রলের বিদ্যমান বিক্রয়মূল্য ১২৫ টাকা থেকে ৩ টাকা কমিয়ে ১২২ টাকা লিটার পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে।
আসলাম উদ্দিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জ্বালানি তেলের সর্বশেষ মূল্য সমন্বয় (২৯ আগস্ট, ২০২২) পরবর্তী সময়ে কোভিড মহামারি-উত্তর সরবরাহ সংকট, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, মধ্যপ্রাচ্যে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষিতে সমুদ্র পথে জ্বালানি পণ্যের প্রিমিয়াম, পরিবহণ ভাড়া, বীমা এবং ব্যাংক সুদের হারও ব্যাপক পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। উল্লিখিত সময়ে শুধুমাত্র মার্কিন ডলারের বিপরীতে দেশীয় মুদ্রা অবমূল্যায়িত হয়েছে এবং বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের (প্রধানত ডিজেল) এর মূল্যে অস্থিতিশীলতা বিরাজ করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ফর্মুলা, গাইডলাইন অনুসারে এখন থেকে প্রতি মাসেই জ্বালানি তেলের আমদানি ক্রয়মূল্যের আলোকে ভোক্তা পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য সমন্বয় করা হবে।