বিশেষ করে ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (এনএসআই), বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের মতো গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগ পরীক্ষাগুলো একই দিনে হওয়ায় একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষার সুযোগ হাতছাড়া হতে চলেছে অনেকের।
চাকরিপ্রার্থী রায়হান আহমেদ বলেন, একদিকে বিসিএস প্রস্তুতি, অন্যদিকে আলাদা নিয়োগ পরীক্ষা— সব কিছুর সঙ্গে যুদ্ধ করে প্রস্তুতি নিচ্ছি। কিন্তু এখন একদিনে এতগুলো পরীক্ষার ঘোষণায় সব গড়বড় হয়ে যাচ্ছে। যেন ভাগ্যের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে কোনটা দেই, কোনটা ছাড়ি।
চাকরিপ্রার্থীদের অধিকার আদায়ে কাজ করা প্ল্যাটফর্ম ‘পিএসসি সংস্কার আন্দোলন’ একে চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে চরম তামাশা বলে আখ্যা দিয়েছে।
সোমবার (১৯ মে) সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক আওরঙ্গজেব স্বাক্ষর করা এক বিবৃতিতে বলা হয়, একদিনে ২৩টি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত মূলত হাজার হাজার চাকরিপ্রার্থীর স্বপ্ন ও শ্রমকে অবমূল্যায়ন করার নামান্তর। এটি চরম অবিচার ও প্রশাসনিক ব্যর্থতা।
একই দাবি জানিয়ে পরীক্ষার তারিখ পুনর্বিন্যাস করা, কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটি গঠন করার এবং নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি একাধিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভাগ করে নির্ধারণ করার দাবিও জানান তারা।