রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত এক পরিস্যখ্যানে এ তথ্য জানা গেছে।
এছাড়া, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটপণ্য, কৃষিপণ্য, ফুটওয়্যার ও তুলা থেকে উৎপাদিত পণ্য রফতানিতেও হয় ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি। তবে হোম টেক্সটাইল, প্রকৌশল পণ্য, হিমায়িত ও জ্যান্ত মাছ রফতানিতে আগের বছরের এ সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক ধারায় নেই।
ইপিবি তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে বাংলাদেশ থেকে ৩৩ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলারের রফতানি হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে রফতানি আয় ছিল ৩০ দশমিক ২৪৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ সামগ্রিক রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২ দশমিক ৫২ শতাংশ।জানুয়ারিতে পোশাক খাতের রফতানি আয় ১২ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়ে ৪ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।
চলতি ২০২৩–২৪ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ২৮ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলারের প্রবৃদ্ধি হয়েছে পোশাক খাতের রফতানিতে। আগের অর্থবছর যা ছিল ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এরমধ্যে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ১৬ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলারের নিট পোশাক রফতানি হয়েছে। আর ২ দশমিক ২০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির সুবাদে ওভেন পোশাক রফতানি হয়েছে ১২.১৮ বিলিয়ন ডলারের।
এদিকে সরকার বেশিরভাগ পোশাক পণ্য রফতানিতে সরকার নগদ সহায়তা প্রত্যাহার করেছে, এবং এবং বাদবাকী পণ্যে তা হ্রাস করেছে। তাই অনুকূল এসব আভাস সত্ত্বেও– বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারানোর আশঙ্কা করছেন রফতানিকারকরা।