গোপালগঞ্জ ও যশোর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কাছে পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন ফির ওপর কর্তন করা প্রযোজ্য উৎসে মূল্য সংযোজন কর বা মূসকের (ভ্যাট) ৩৯ কোটি ৮ লাখ ৩৭ হাজার ৫৪২ টাকা পাওনা হয়েছে যশোর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের। ২০১৪ সাল থেকে এসব টাকা বকেয়া রয়েছে। এনবিআর সদস্যের (মূসক বাস্তবায়ন ও আইটি) কাছে যশোর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কমিশনার শেখ আবু ফয়সল মো. মুরাদের লেখা চিঠি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, পাওনা অর্থ পরিশোধের জন্য পাসপোর্ট অফিসগুলোকে তাগাদা দেয়া হলে তারা জানায়, বকেয়া পরিশোধ করার মতো অর্থ বরাদ্দ চেয়ে ডিজি পাসপোর্টকে তারা চিঠি লিখেছে। বকেয়া মূসক পরিশোধের জন্য পাসপোর্ট অফিসগুলোর অনুকূলে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ ও বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ প্রদান করতে ডিজি পাসপোর্টকে অনুরোধ করা হয়।